cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বরগুনার আমতলী-পটুয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের কেওয়াবুনিয়া নামক স্থানে পিতার চোখের সামনে পুত্র তাসকিন (৫) বাসের চাপায় পিষ্ট হয়ে নি’হত হয়েছে। নি’হত শিক্ষার্থী পটুয়াখালীর বাঁধঘাট এলাকার বাসিন্দা আবুল হোসেনের পুত্র এবং কেওয়াবুনিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। জানা গেছে, নি’হত তাসকিনের পিতা আবুল হোসেন বিয়ে করেন আমতলী উপজে’লার পূর্ব কেওয়াবুনিয়া গ্রামের নূরমোহাম্ম’দ গাজীর মে’য়ে তানিয়া বেগমকে। তাসকিন তার মায়ের সাথে নানা বাড়ীতে থেকে আমতলী-পটুয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক লাগোয়া কেওয়াবুনিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণীতে লেখাপড়া করেন।
রবিবার নি’হত তাসকিনের পিতা তার পুত্রকে স্কুল থেকে বাড়ীতে নিয়ে আসতে যায়। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে স্কুল ছুটি হওয়ার পরে তাসকিন আমতলী-পটুয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশ দিয়ে পায়ে হেটে তার পিতার কাছে যাওয়ার পথে ওই সড়কে চলাচলরত একটি দ্রুতগামী অ’জ্ঞাত যাত্রাবাহী বাস তাকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই পিতার চোঁখের সামনে পুত্র তাসকিনের মৃ’ত্যু হয়। সংবাদ পেয়ে আমতলী ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও পু’লিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লা’শ উ’দ্ধার করে থা’নায় নিয়ে আসে।
নি’হত শিক্ষার্থী তাসকিনের পিতা আবুল হোসেন কা’ন্নাজ’ড়িত কণ্ঠে বলেন, আমা’র বাবা তাসকিন আমাকে দেখেও আমা’র কোলে উঠতে পারলো না। আমা’র চোখের সামনে ঘা’তক বাসটি আমা’র ছে’লেকে চাপা দিয়ে মে’রে পালিয়ে গেছে। আমি এখন কি নিয়ে বাঁচবো। আমতলী থা’নার ভা’রপ্রাপ্ত কর্মক’র্তা একেএম মিজানুর রহমান মুঠোফোনে বলেন, দূর্ঘটনাস্থলে পু’লিশ পাঠিয়ে লা’শ উ’দ্ধার করা হয়েছে। পরবর্তী আইনি কার্যক্রম অব্যাহত আছে।