cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
পঞ্চ’ম ধাপে আগামী ২৬ ডিসেম্বর (রবিবার) রংপুরের বদরগঞ্জ ও গঙ্গাচড়া উপজে’লার ১৯ ইউনিয়নে ভোটগ্রহণের কথা রয়েছে। এর মধ্যে বদরগঞ্জের কালুপাড়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিন ভাই। ওই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মোট ছয় জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদিকে, নির্বাচনের দিন ওই ইউনিয়নে বড় ধরনের সহিং’সতার আশ’ঙ্কা করছেন এলাকার সাধারণ মানুষসহ প্রার্থীরা।
ইতোমধ্যেই তিন ভাই একে অ’পরের বি’রুদ্ধে কালো টাকা ছড়িয়ে ভোট কেনা, স’ন্ত্রাসী ভাড়া করে ভোটারদের হু’মকি দেওয়াসহ নানা ধরনের অ’ভিযোগ তুলেছেন। একইভাবে আওয়ামী লীগ প্রার্থীও ভোট’কেন্দ্র দখলসহ নানা আশ’ঙ্কার কথা বলেছেন। পাল্টাপাল্টি এসব বক্তব্য নিয়ে চরম উত্তে’জনা বিরাজ করছে। নির্বাচন কর্মক’র্তারাও একই আশ’ঙ্কা করছেন।
চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী তিন ভাই হলেন- বর্তমান চেয়ারম্যান শহিদুল ইস’লাম মানিক, তার বড় ভাই একরামুল হক সরকার দুলু ও মেজো ভাই মোতা’লেব হোসেন দুদু। তারা তিন জনই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন। বাকি তিন প্রার্থী হলেন- আওয়ামী লীগের আব্দুল মান্নান, ইস’লামী আ’ন্দোলনের আব্দুল হালিম ও স্বতন্ত্র আশরাফুল ইস’লাম সংগ্রাম। ইউনিয়নে মোট ভোটার ১৪ হাজার ৯৮২ জন।
নৌকার প্রার্থী আবদুল মান্নান অ’ভিযোগ করে বলেন, ‘বর্তমান চেয়ারম্যান শহিদুল ইস’লাম মানিক জামায়াত-শি’বিরের চিহ্নিত স’ন্ত্রাসী ও ক্যাডার। তার (শহিদুল) ছে’লের নেতৃত্বে গড়া হয়েছে স’ন্ত্রাসী বাহিনী। তার বিরুদ্ধাচরণ করলেই তাকে স’ন্ত্রাসী লেলিয়ে দিয়ে গুরুতর আ’হত করা হয়। নিজের ভাই মোতা’লেব হোসেন দুদুকে স’ন্ত্রাসী দিয়ে হা’মলা চালিয়ে নিষ্ঠুরভাবে কু’পিয়ে আ’হত করেছে। ফলে তার একটি পা কে’টে ফেলতে হয়েছে। এ ছাড়াও ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নগদ অর্থ বিতরণ করছেন, তাকে ভোট দিতে ভোটারদের নানানভাবে হু’মকি দিচ্ছেন।’
বড় ভাই একরামুল হক দুলু জানান, তিনি এলাকার মানুষের সুখে দুঃখে সবসময় ছিলেন। সে কারণে জনগণের চাপেই চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছেন। তার অ’ভিযোগ, অ’পর দুই ভাই শহিদুল ও দুলু জনবিচ্ছিন্ন। কালো টাকা দিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। নিজের জয়ের বিষয়ে আশবাদী তিনি।
মেজো ভাই মোতা’লেব হোসেন দুদুর অ’ভিযোগ, ছোট ভাই ও বর্তমান চেয়ারম্যান শহিদুলের ছে’লের নেতৃত্বে গড়া স’ন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে তার ওপর হা’মলা চালিয়ে গুরুতর আ’হত করে। এতে তার একটি পা কে’টে ফেলতে হয়েছে। তার জনপ্রিয়তায় বর্তমান চেয়ারম্যান ক্ষুব্ধ হয়েই তার ওপর হা’মলা চালিয়েছে। সে কারণে ভ্যানে করে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। ভোটারদের বলছেন, তার ভাই স’ন্ত্রাসী শহিদুলকে ভোট না দিতে।
ছোট ভাই ও বর্তমান চেয়ারম্যান শহিদুল ইস’লাম মানিকের অ’ভিযোগ, ‘তার দুই ভাই অশিক্ষিত। তারা তাকে পরাজিত করার জন্যই অন্যদের প্র’রোচনায় নির্বাচনে অংশ নিয়েছে।’ তিনি দাবি করেন, কালুপাড়া ইউনিয়নে মোট ভোটের ৬০ ভাগ ভোট তিনি পাবেন। বাকি ৪০ ভাগ ভোট অন্য প্রার্থীরা পাবেন।
তবে সাধারণ ভোটাররা তিন ভাইয়ের চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি ভালো চোখে দেখছেন না। প্রকাশ্যে মুখ না খুললেও সৎ, যোগ্য ও এলাকার উন্নয়নে কাজ করবে এমন প্রার্থীকে ভোট দেবেন বলে জানিয়েছেন ভোটাররা। কালুপাড়া গ্রামের মমতাজ ও মোসলেমা জানান, ভোটে গণ্ডগোল হওয়ার আশ’ঙ্কা বেশি। সে জন্য প্রশাসনকে কঠোর অবস্থানে থাকার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে জে’লা নির্বাচন কর্মক’র্তা ফরহাদ হোসেন নির্বাচনি সভায় জানিয়েছেন, নির্বাচনে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রতিটি কেন্দ্রে পর্যাপ্ত সংখ্যক অ’স্ত্রধারী পু’লিশ ও আনসার সদস্য থাকবে। এ ছাড়াও কোনও ঘটনার খবর পেলে যেন ১৫ মিনিটের মধ্যে পু’লিশ ঘটনাস্থলে আসতে পারে সে জন্য স্ট্রাইকিং ফোর্স কাজ করবে। কালুপাড়া ইউনিয়নে তিন ভাইসহ ছয় প্রার্থী অংশ নেওয়ায় সেখানে ঝামেলা হতে পারে বলে তিনিও আশ’ঙ্কা করছেন। সেখানে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।