cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করে প্রথমবারের মতো বিল এন্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন থেকে গোলকিপারস অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন বাংলাদেশের এক তরুণী।
তিনি মনের স্কুলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ফাইরুজ ফাইজা বিথার। মঙ্গলবার বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এ পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছে।
পুরস্কারপ্রাপ্তির পর দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় ফাইরুজ ফাইজা বিথার বলেন, ‘আম’রা খুবই আনন্দিত। আম’রা মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করছি। আশা করছি এই অ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশের আরও তরুণ-তরুণী মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী হবে। এখানে আমাদের যে দূর্বলতা আছে তা দূর করে ফেলতে পারব ইনশাআল্লাহ।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসা প্রশাসন থেকে ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
তিনি ব্যবসায় প্রশাসনে পড়াশোনা করার পর কেন মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করার আগ্রহ হলো? এমন প্রশ্নের জবাবে ফাইরুজ বলেন, আমি আগে থেকেই মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করতে ইচ্ছুক ছিলাম। কারণ, আমা’র ১৩ বছর বয়সে আমা’র বাবা খু’ন হন। আমি অনেক ছোট ছিলাম, হয়তো ওইভাবে অনুভব করতে পারিনি, কিন্তু আমা’র মা, আমা’র পরিবারের সবাই কেমন অবস্থার মধ্যে গিয়েছেন। হঠাৎ একজন মানুষকে হা’রানোর যে শোকটা কাটিয়ে উঠতে অনেকের অনেকভাবে সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে। ওই সময় আশেপাশের মানুষদের দেখে আমা’র মনে হয়েছে মানসিক স্বাস্থ্যটা খুবই জরুরি। কিন্তু আমাদের দেশে সেটা ওই গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না। সেজন্যই আম’রা ৭জন মিলে মনের স্কুল শুরু করি।
মনের স্কুল প্রসঙ্গে ফাইরুজ ফাইজা বিথার বলেন, বর্তমান প্রজন্মের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থীই হতাশায় ভোগেন। এদের অধিকাংশই জানেন না, কেন তারা হতাশায় ভোগেন। এর চাইতেও ভ’য়াবহ ব্যাপার হলো, অনেকেই জানেন না কী’ভাবে তারা এই হতাশা থেকে বের হয়ে আসতে পারবেন। এদেরকে সাহায্য করতেই খোলা হয়েছে ‘মনের স্কুল’।
ফাইজা বলেন, ‘আমাদের মাঝে অনেকেই হতাশাগ্রস্ত হয়ে থাকেন, কিন্তু প্রকাশ করতে পারেন না। আবার নিজের হতাশা দূরীকরণে মানসিক ডাক্তারের কাছে যাওয়াকে পাগলের ডাক্তারি বলে মনে করেন। আম’রা এই ভ্রান্ত ধারণা ভেঙে দিতে চাই।’
শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা দূর করে হাসি-আনন্দ ফিরিয়ে আনতে সংগঠনটি বিভিন্ন কাজের উদ্যোগ নিয়ে থাকে।