cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বগুড়ার কাহালু উপজেলায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে আব্দুর রাজ্জাক (৪৯) নামে এক ব্যক্তিকে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে বগুড়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালের-২ বিচারক নুর মো. শাহরিয়ার কবির এ আদেশ দেন।
আদালত ফাঁসির আদেশ ছাড়াও আসামিকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন। তবে দণ্ডপ্রাপ্ত আব্দুর রাজ্জাক পলাতক রয়েছেন বলে জানা গেছে।
আব্দুর রাজ্জাক কাহালু উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। হত্যাকাণ্ডের শিকার তার স্ত্রীর নাম এলেমা বিবি। ২০০৭ সালের ২৪ ডিসেম্বর সকালে নিজ বাড়িতে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয় এলেমাকে।
আদালতের (কোর্ট) পরিদর্শক সুব্রত ব্যানার্জি বলেন, ‘২০০৮ সালের ২১২ নম্বার মামলায় আসামিকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন বগুড়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালের-২ আদালত।’
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আব্দুর রাজ্জাক তার প্রথম স্ত্রী এলেমা বিবিকে ৪০ হাজার টাকা যৌতুক চেয়ে নির্যাতন করতেন। নির্যাতনের এক পর্যায়ে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। পরে এ বিষয়ে প্রথমে থানায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা করা হয়। কিন্তু ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে শ্বাসরোধে হত্যার বিষয়টি উঠে আসায় নিহতের বড় ভাই আদালতে হত্যা মামলা করেন। ২০০৮ সালের ৩ মার্চ সেটি মামলা হিসেবে তদন্তের পুলিশকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এই মামলায় ছয়জনকে অভিযুক্ত করা হয়।
মামলার প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ ওই বছরের ১৩ জুলাই চার্জশিট গঠন করে আদালতে জমা দেয়। চার্জশিটে আব্দুর রাজ্জাক ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী মনোয়ারা বেগমকে অভিযুক্ত করা হয়। সেই মামলায় শুনানি চলছিল। মামলার আসামি আব্দুর রাজ্জাক জামিন নিয়ে পলাতক ছিলেন।
পরে দীর্ঘ শুনানির শেষে আজ বৃহস্পতিবার সকালে আদালত ফাঁসির রায় ঘোষণা করেন। অপর অভিযুক্ত মনোয়ারা বিবিকে খালাস দেওয়া হয়।
বগুড়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালের-২ এর পিপি আশেকুর রহমান সুজন বলেন, ‘বিচারে এলেমা বিবিকে শ্বাসরোধ করে হত্যার বিষয় প্রমাণিত হয়। ময়নাতদন্তেও একই বিষয় উঠে এসেছে। এসব বিষয়ের আলোকে বিচারক আসামিকে ফাঁসির আদেশ দেন। আর দ্বিতীয় স্ত্রীকে খালাস দেওয়া হয়।’সূত্র: আমাদের সময়