cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজে’লায় ঘরে ঘুমিয়ে থাকা উম্মে ফাতেমা (১৪) নামের এক স্কুলছা’ত্রীর লা’শ গ্রামের ভুট্টা ক্ষেত থেকে উ’দ্ধারের ঘটনায় ১৭ বছর বয়সী আপন নামের এক কলেজছাত্রকে গ্রে’প্তার করেছে পু’লিশ। ফাতেমা’র সঙ্গে দীর্ঘদিনের প্রে’মের স’ম্পর্ক ছিল আপনের। সারপ্রাইজ দেওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে চোখ বেঁধে ফাতেমাকে আপন হ’ত্যা করে বলে জানিয়েছে পু’লিশ।
বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) কুষ্টিয়া পু’লিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান পু’লিশ সুপার খাইরুল আলম। তিনি বলেন, তথ্যপ্রযু’ক্তি ব্যবহার করে আপনকে গ্রে’প্তার করা হয়েছে। আ’দালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানব’ন্দিতে হ’ত্যার কথা স্বীকার করেছে আপন। গ্রে’প্তার আপন মিরপুর পৌরসভা’র কুরিপোল গ্রামের রংমিস্ত্রি মিলনের ছে’লে। সে আমলা সরকারি কলেজের ছাত্র। বুধবার (১৪ জুলাই) বিকালে ভুট্টাক্ষেত থেকে উম্মে ফাতেমা’র লা’শ উ’দ্ধার করে পু’লিশ। ফাতেমা মিরপুর পৌরসভা’র তালতলা এলাকার খন্দকার সাইফুল ইস’লামের মে’য়ে।
আপনের জবানব’ন্দির বরাত দিয়ে মিরপুর থা’নার ভা’রপ্রাপ্ত কর্মক’র্তা (ওসি) গো’লাম মোস্তফা বলেন, ‘উম্মে ফাতেমা মিরপুর উপজে’লার বর্ডার গার্ড পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছা’ত্রী। আপন মিরপুর উপজে’লার আমলা সরকারি কলেজের ছাত্র। দুজনের মধ্যে দীর্ঘদিনের প্রে’মের স’ম্পর্ক। মেয়েটি আপনকে অনেক বিশ্বা’স করতো। একপর্যায়ে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। কিন্তু আপন বিয়ে করতে রাজি হয়নি। তখন মেয়েটি বলে বিয়ে না করলে আত্মহ’ত্যা করবে এবং আপনের নাম লিখে যাবে। এতে ভয় পেয়ে যায় আপন। সাত দিন আগে মেয়েটিকে হ’ত্যার পরিকল্পনা করে সে।’
ওসি বলেন, ‘মঙ্গলবার রাত ১টা ৫২ মিনিটে মে’য়েটিকে ফোন করে রাত ২টা ৫০ মিনিটে বাড়ি থেকে বের হতে বলে আপন। এর মধ্যে জায়গা দেখে আসে কোথায় নিয়ে হ’ত্যা করবে। প্রথমে একটি ইটভাটায় নিয়ে যায়। সেখানে লোকজন থাকায় ভুট্টাক্ষেতে নিয়ে যায়। তখন আপন বলে তোমা’র জন্য সারপ্রাইজ আছে। কিন্তু সারপ্রাইজ পেতে হলে চোখ বাঁধতে হবে। তখন মেয়েটির ওড়না দিয়ে চোখ বেঁধে ফেলে আপন। এ সুযোগে পকেট থেকে চাকু বের করে বুকে পেটে আ’ঘাত করে। একই সঙ্গে রশি দিয়ে গলায় ফাঁ’স লাগিয়ে দেয়। সবশেষে মেয়ের গলা কে’টে মৃ’ত্যু নিশ্চিত করে। পরে চাকু ভেঙে ফেলে দেয়। ওড়নাটি বাড়িতে এনে পুড়িয়ে ফেলে। হ’ত্যাকা’ণ্ডের পর আপনকে গ্রে’প্তার করে পু’লিশ। ইতোমধ্যে হ’ত্যার কথা স্বীকার করে আ’দালতে জবানব’ন্দি দিয়েছে আপন।’