সর্বশেষ আপডেট : ৬ ঘন্টা আগে
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

DAILYSYLHET
Fapperman.com DoEscorts

গভীর রাতে সিলেটের মা ও শিশু হাসপাতালে অক্সিজেন সঙ্কট, রোগী মৃত্যুর অভিযোগ

সিলেটের সুবহানিঘাটস্থ কমিউনিটি বেইজড মা ও শিশু হাসপাতালে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে অক্সিজেন সঙ্কট দেখা দিলে রোগী ও স্বজনদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। অক্সিজেন সঙ্কটে একজন রোগী মারা যান বলে দাবি করেন তার স্বজনরা।

জানা যায়, রাত ২টার দিকে হঠাৎ করে হাসপাতালটিতে অক্সিজেনের মজুত ফুরিয়ে যায়। তখন হাসপাতালের আইসিইউ ও কেবিনে থাকা রোগীদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়। রোগীর স্বজনরা অন্যান্য হাসপাতালে যোগাযোগ শুরু করেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি সামাল দিতে ২০টির মতোর অক্সিজেন সাপোর্ট সংবলিত এম্বুলেন্স নিয়ে আসে। স্বজনরা আইসিইউতে থাকা ১১ জন রোগীকে অন্য হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, যানজটের কারণে অক্সিজেন সিলিন্ডারের গাড়ি হাসপাতালে পৌছতে দেরি হওয়ায় এই সঙ্কট দেখা দেয়। ভোরে অক্সিজেন সিলিন্ডার এসে পৌছালে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এসময় হাসপাতালে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছিল।

মা ও শিশু হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. তারেক আজাদ বলেন, রাত ২টার দিকে হাসপাতালে অক্সিজেন সঙ্কট দেখা দেয়। এসময় তারা ম্যানেজ করার চেষ্টা করেন। ভোর ৪টা দিকে অক্সিজেন সিলিন্ডার এসে পৌঁছে। সকাল ৯টার দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক। তবে অক্সিজেন সঙ্কটে কেউ মারা যাননি বলে তিনি দাবি করেন।

মা ও শিশু হাসপাতালের অন্যতম পরিচালক আব্দুল হাদি পাবেল বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান অক্সিজেন সরবরাহে হিমসিম খাচ্ছে। সরবরাহে দেরী হওয়ায় এই সঙ্কট দেখা দিলে আমরা বৃহস্পতিবার রাতে ৬ঘন্টা অক্সিজেন মজুদ থাকা অবস্থায় প্রশাসনসহ রোগীর স্বজনদের অবগত করি। ‌এসময় কোন রোগী মারা যাননি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এ বিভাগের অন্যান্য খবর

নোটিশ : ডেইলি সিলেটে প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, আলোকচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা বেআইনি -সম্পাদক

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত

২০১১-২০১৭

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি: মকিস মনসুর আহমদ
সম্পাদক ও প্রকাশক: খন্দকার আব্দুর রহিম, নির্বাহী সম্পাদক: মারুফ হাসান
অফিস: ৯/আই, ব্লু ওয়াটার শপিং সিটি, ৯ম তলা, জিন্দাবাজার, সিলেট।
ফোন: ০৮২১-৭২৬৫২৭, মোবাইল: ০১৭১৭৬৮১২১৪
ই-মেইল: dailysylhet@gmail.com

Developed by: