cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দিনাজপুরে করোনার জাল সার্টিফিকেট বিক্রির অভিযোগে তিন জনকে আটক করেছে পুলিশ। দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের পিসিআর ল্যাবে করোনার নমুনা জালিয়াতি ও করোনার জাল সার্টিফিকেট বিক্রির অভিযোগে ৩ কর্মচারীকে আটক করে পুলিশের হাতে সোর্পদ করেছে জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম ।
শনিবার দুপুরে এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে হাতে নাতে এই তিন কর্মচারীকে আটক করেন তিনি। পরে পুলিশের হাতে তাদেরকে সোর্পদ করেন। আটককৃতরা হল, দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্যাথোলোজি ওয়ার্ডের কর্মচারী মামুনুর রশিদ (৩০) ও আশরাফুল ইসলাম রয়েল (৩২) এবং আউট সোর্সের কর্মচারী মো. খোকন (৩৩) ।
আটক তিন কর্মচারীকে দিনাজপুর কোতয়ালী থানায় পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাদের নামে মামলা দায়ের করে আদালতে প্রেরণ করা হবে বলে কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোজাফ্ফর হোসেন জানিয়েছেন ।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা: আবু রেজা মো. মাহমুদুল হক বলেন, করোনা স্যাম্পল জালিয়াতির সাথে এই তিন কর্মচারী সরাসরি জড়িত তাই তাদেরকে পুলিশের নিকট সোর্পদ করা হয়েছে । এরা শুরু থেকেই পিসিআর ল্যাবে করোনা নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করার কাজের সাথে জড়িত ছিল।
সরকারি কর্মচারী কিংবা আউট সোর্সের কর্মচারী হলেও সরকারি ভাবে বেতন ভাতাসহ অন্যান্যা সুযোগ সুবিধা পেত । এই তিন কর্মচারীর সাথে আরও কেউ জড়িত আছে কি না এটা খুঁজে বের করার জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে ।
হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডা: নাদের হোসেন বলেন, আটককৃত তিন কর্মচারীকে ডিপুটেশনে মেডিক্যাল কলেজের প্যাথোলজি বিভাগে প্রেরণ করা হয়েছে ।
যখনই বিদেশগামী ব্যাক্তির করোনা নেগেটিভ সনদের প্রয়োজন হত তখনই তাদের সিন্ডিকেটের এক সদস্যর স্যাম্পল সংগ্রহ করে বিদেশগামীর ব্যাক্তির নাম দিয়ে চালিয়ে দিলেই পিসিআর ল্যাব থেকে নেগেটিভ ফলাফল পাওয়া যেত। আর সেই নেগেটিভ ফলাফলের সনদ ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকায় বিক্রি করে দিত।
দিনাজপুর সদর আসনের সাংসদ ও জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম বলেন, আমার বাবার নামের এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের কোন দুর্নীতি সহ্য করা হবে না । তাদেরকে অবশ্যই আইনের মাধ্যমে কঠিন শাস্তি পেতে হবে । সূত্র : বাংলাদেশ জার্নাল