cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বিশ্বজুড়ে মহামারীর আকার নিয়েছে করোনা। একের পর এক দেশ কার্যত শশ্মানের চেহারা নিয়েছে। শুধু মানুষের মৃত্যু মিছিল। ঘরের মধ্যে থেকে বের হতেই ভয় পাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। যদিও দ্রুত যাতে করোনা ভাইরাসকে সমূলে উপড়ে ফেলা যায় তা নিয়ে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বিশ্বের গবেষকরা। প্রতিষেধক বানানোর কাজে করে যাচ্ছেন তাঁরা। সেই লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন ভারতের গবেষকরাও।
তবে টিকা ক্ষেত্রে দেশের এক নম্বর সংস্থা হিসাবে মনে করা হয় ভারত বায়োটেকসকে। আর এই সংস্থা করোনাভাইরাসের টিকা বার করার জন্যে কোমর বেঁধে লড়াই চালাচ্ছে। যদিও ইতিমধ্যে করোনার বিরুদ্ধে একটা টিকা তৈরিও করে ফেলেছে এই সংস্থা। যার নাম দেওয়া হয়েছে কোরোফ্লু। উইসকনসিন-ম্যাডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজিস্ট ও ফ্লুজেন ভ্যাকসিন সংস্থার সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাচ্ছে তারা। ইতিমধ্যে আমেরিকায় বিভিন্ন প্রাণীর উপর কোরোফ্লুয়ের পরীক্ষানিরীক্ষা চলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ৩ মাসে শুরু হবে মানুষের ওপর পরীক্ষা।
হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেকসের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান রাচেস এলা এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানিয়েছেন। তিনি বলেন, তাঁরা এই টিকা তৈরি করে তার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করবেন, তারপর তৈরি হবে প্রায় ৩০ কোটি টিকা, বিলি হবে আন্তর্জাতিক দুনিয়ায়।
চুক্তিমত ফ্লুজেন তাদের টিকা তৈরি প্রযুক্তি ভারত বায়োটেকসের হাতে তুলে দেবে, এরপর চালু হবে পুরোদমে উৎপাদন। তারপর ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল প্রক্রিয়া। তথ্য বলছে, টিকা তৈরির ক্ষেত্রে যুগান্তকারী এই সংস্থা। এখনও পর্যন্ত ১৬টি টিকার পেটেন্ট রয়েছে এই সংস্থার হাতে। যেগুলির মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ২০০৯-এর অতিমারীর কারণ এইচ১এন১ ফ্লুয়ের টিকাও। ফ্লুজেন সংস্থার ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা রয়েছে, নাম এম২এসআর, এই টিকার ওপরে কাজ করে করোনার ওপর টিকা তৈরির চেষ্টা চলছে।সুত্র : কলকাতা ২৪x৭