![]()

cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla

স্টাফ রিপোর্টার ::
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, “ইসলামী আন্দোলনের দাওয়াতের কাজে মেধাবীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই উপশাখা দায়িত্বশীলদের ক্লাসে প্রথম হতে হবে। আল্লাহর ইবাদতের মাধ্যমে নৈতিক মান উন্নত করতে হবে। উজ্জ্বল ক্যারিয়ার গড়ে পরিবার, দেশ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে ভূমিকা রাখতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ছাত্রশিবিরের সকল পর্যায়ের জনশক্তিকে মেধার রাজ্যে বিচরণ করতে হবে। জাতির প্রত্যাশা পূরণে ছাত্রশিবির সৎ, মেধাবী ও আদর্শবান সুনাগরিক গড়ে তুলতে কাজ করছে।”
শুক্রবার (২২ আগস্ট) সিলেট জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ইসলামী ছাত্রশিবির সিলেট মহানগরীর উপশাখা প্রতিনিধি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ছাত্রশিবির কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগর সভাপতি শাহীন আহমদ। সঞ্চালনায় ছিলেন মহানগর অফিস সম্পাদক মসুদ আলম। প্রধান বক্তা ছিলেন শিবিরের কেন্দ্রীয় কলেজ কার্যক্রম সম্পাদক হাফেজ ইউসুফ ইসলাহী।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা হাবিবুর রহমান, আলেমে দ্বীন হাফিজ মিফতাহ উদ্দিন আহমদ, শিবির কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ সদস্য ও শাবিপ্রবি সভাপতি তারেক মনোয়ার, সাবেক মহানগর সভাপতি মাওলানা মাহমুদুর রহমান দেলাওয়ার ও সিদ্দিক আহমদ এবং সিলেট জেলা পূর্বের সাবেক সেক্রেটারি আদিলুর রহমান।
এর আগে সকালে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) ছাত্রশিবির আয়োজিত নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ থাকায় নগরীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
তিনি সেখানে বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল কাজ মানুষকে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে শিক্ষকরা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না। শিক্ষক নিয়োগ থেকে পদোন্নতিও রাজনৈতিক বলয়ের মধ্যে হয়, ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃত উদ্দেশ্য পূরণ হচ্ছে না।”
তিনি আরও যোগ করেন, “ছাত্রশিবির শিক্ষার্থীর জীবনকে গড়ে তুলতে তিনটি বিষয়কে অগ্রাধিকার দেয়—একাডেমিক উৎকর্ষ সাধনে সহযোগিতা করা, দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা এবং নৈতিকতার ভিত্তি তৈরি করা। আমরা চাই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এমন জায়গা হোক যেখানে জ্ঞান, দক্ষতা ও নৈতিকতার সমন্বয়ে প্রকৃত মানুষ তৈরি হবে।”