cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
টি-টোয়েন্টি সিরিজে পাকিস্তানকে উড়িয়ে দেওয়ার পর ওয়ানডে সিরিজেও সমান দাপট দেখালো নিউজিল্যান্ড। কিউইদের সঙ্গে বিন্দুমাত্র লড়াই করতে না পারা পাকিস্তানকে দেখালো ছোট দলের মতন। অথচ আইপিএলের কারণে নিয়মিত অধিনায়কসহ প্রথমসারির কয়েকজন তারকাকে ছাড়া খেলতে নেমেছিলো ব্ল্যাকক্যাপসরা।
হ্যামিলটনে বুধবার দ্বিতীয় ওয়ানডেতে নিউজিল্যান্ড জিতেছে ৮৪ রানের বড় ব্যবধানে। এতে এক ম্যাচ আগেই নিশ্চিত হয়ে গেছে সিরিজ। আগে ব্যাটিং পেয়ে মিচেল হেয়ের ৭৮ বলে ৯৯ রানে ২৯২ রান করে কিউইরা৷ জবাবে জ্যাকব ডাফি, বেন সিয়ার্স, উইল ও’রোর্কদের তোপে পাকিস্তান আটকে গেছে ২০৮ রানে।
অবশ্য ফাহিম আশরাফ, নাসিম শাহ শেষ দিকে রান না করলে তিন অঙ্কের আগেই থামত পাকিস্তান। পাকিস্তানকে গুঁড়িয়ে ৫৯ রানে ৫ উইকেট নিয়ে কিউদের সেরা বোলার সিয়ার্স।
বড় রান তাড়ায় চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে পাকিস্তান। ৩২ রানেই তারা হারিয়ে ফেলে ৫ উইকেট। প্রথম ৫ ব্যাটারের কেউই দুই অঙ্ক স্পর্শ করতে পারেননি। বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ান, আঘা সালমানদের ব্যর্থতার দিনে প্রতিরোধ গড়েন ফাহিম আশরাফ। তবে তাইব তাহির, মোহাম্মদ ওয়াসিমরা তেমন সঙ্গ দিতে না পারায় ৭২ রানে পড়ে ৭ উইকেট।
হারিস রউফকে নিয়ে ২১ রান যোগ করেন ফাহিম৷ পেরুনো ফিফটি৷ হারিস ও’রোর্কের বাউন্সারে আঘাত পেয়ে মাঠ ছাড়লে আকিফ জাভেদ এসে টিকেছেন ৭ বল। ২ চারে ৮ করে তার বিদায়ে আরও একা হয়ে যান ফাহিম।
ব্যবধান কমানো ছাড়া তার অবশ্য খুব বেশি কিছু করারও ছিলো না। সেই চেষ্টায় নাসিম শাহকে নিয়ে নবম উইকেটে সবচেয়ে বড় জুটি পান ফাহিম। ৫৬ বলে যোগ করেন ৬০ রান। ৮০ বলে ৭৩ করা ফাহিমকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন সিয়ার্স।
৪৪ বলে ৫১ করা নাসিমকে থামিয়ে নিজের পঞ্চম শিকার ধরে ম্যাচও শেষ করে দেন সিয়ার্স।
টস হেরে ব্যাট করতে নামা নিউজিল্যান্ড টি-টোয়েন্টি ঘরানায় শুরু পেয়েছিলো। ৬ ওভারে ৫৪ আনার পর খেই হারায় তারা। ১৩২ রানে পড়ে যায় ৫ উইকেট। এরপর মোহাম্মদ আব্বাস-হেয় মিলে গড়েন জুটি। ৮০ বলে ৭৭ রানের জুটি খেলায় ফেরায় স্বাগতিক দলকে।
আগের ম্যাচে অভিষেকে রেকর্ডময় ফিফটি করা আব্বাস থামেন ৪১ রানে। হেয় চালিয়ে যান৷ টেল এন্ডারদের নিয়ে নিউজিল্যান্ডকে নিয়ে যান তিনশোর কাছে। শেষ বলে সেঞ্চুরি পেতে তার দরকার ছিলো ৫ রান, ছক্কা মারতে চেয়েছিলেন, ৪ হয়ে তিনি থামেন ৯৯ রানে। ১ রানের আক্ষেপ অবশ্য দলের বড় জয়ে আর থাকেনি তার।