cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ যেন বড় কোনো ম্যাচের আগে বিতর্ক এড়াতেই পারে না! অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের রাউন্ড অব ১৬-এ উত্তেজনাপূর্ণ জয়ের পর মাঠের লড়াই শেষ হলেও বিতর্কের লড়াই শুরু হয়েছে নতুন করে। এবার উয়েফার রাডারে কিলিয়ান এমবাপ্পে, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, অ্যান্টোনিও রুডিগার ও দানি সেবায়োস!
শাস্তির শঙ্কায় থাকা এই চার তারকা যদি নিষিদ্ধ হন, তবে আর্সেনালের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচের আগে রিয়াল পড়বে বিশাল বিপাকে। তবে কি ইউরোপ সেরার মঞ্চে রিয়ালকে মাঠের বাইরেই হারিয়ে দেবে উয়েফা?
১২ মার্চ, অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে টাইব্রেকারে নাটকীয় জয় পায় রিয়াল মাদ্রিদ। ম্যাচ শেষে উদযাপন করতে গিয়ে বিতর্কের জন্ম দেন রিয়ালের চার তারকা। যার মধ্যে অ্যান্টোনিও রুডিগার অ্যাথলেটিকো সমর্থকদের দিকে গলা কাটার ইঙ্গিত করেন, কিলিয়ান এমবাপ্পে জয় উদযাপনের সময় অশোভন অঙ্গভঙ্গি করেন। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ও দানি সেবায়োস – উয়েফার তদন্তের আওতায় থাকলেও তাদের অপরাধ কী, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এক বিবৃতিতে উয়েফা জানায়, ‘১২ মার্চ অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদ বনাম রিয়াল মাদ্রিদের ম্যাচে অশোভন আচরণের অভিযোগে রিয়ালের চার খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।’
তদন্ত শেষ হলে রিয়ালের চার ফুটবলারের ভাগ্যে নেমে আসতে পারে জরিমানা, সতর্কবার্তা অথবা নিষেধাজ্ঞা যা সবচেয়ে বড় বিপদ হবে রিয়ালের জন্য।
ইউরোপের ফুটবল ইতিহাসে অবশ্য এমন ঘটনা নতুন নয়। ২০২৪ ইউরোতে ইংল্যান্ডের জুড বেলিংহাম একই ধরনের ইঙ্গিতের জন্য €৩০,০০০ জরিমানা ও এক ম্যাচের স্থগিত নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন। ২০১৯ সালে অ্যাথলেটিকো কোচ ডিয়েগো সিমিওনে একই আচরণের কারণে €২০,০০০ জরিমানা দিয়েছিলেন।
এখন প্রশ্ন একটাই – উয়েফা কি এবারও শুধু জরিমানাতেই সীমাবদ্ধ থাকবে, নাকি নিষেধাজ্ঞার কড়াকড়ি হবে?
আর্সেনালের বিপক্ষে ৮ এপ্রিল এমিরেটস স্টেডিয়ামে প্রথম লেগ ও ১৫ এপ্রিল বার্নাব্যুতে ফিরতি লেগ অনুষ্ঠিত হবে। এই দুই ম্যাচে যদি এমবাপ্পে ও ভিনিসিয়ুসের মতো তারকারা অনুপস্থিত থাকেন, তাহলে সেটা হবে রিয়ালের জন্য বিশাল ধাক্কা!
রিয়াল ভক্তদের এখন একটাই প্রশ্ন – উয়েফার সিদ্ধান্ত কি ফুটবলের নিয়ম মানবে, নাকি রাজনীতির ছায়া পড়বে ইউরোপের সেরা ক্লাব প্রতিযোগিতায়?