cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেছেন, শিক্ষার টেকসই উন্নয়নে প্রসার বিএনপির ভূমিকা ছিলো অপরিসিম। দেশে নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে শিক্ষা বিস্তার ও প্রসারকে সবার আগে গুরুত্ব দিয়েছিলেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক শহীদ জিয়া গণমানুষের উন্নয়নে যে প্রকল্পগুলো গ্রহণ করেছিলেন তা পরবর্তীকালে আরও গতিশীল হয়েছিল আপোসহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুশাসন প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। শহীদ জিয়ার উন্নয়ন মডেল অনুসরণ করে বেগম জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপির শাসনামলে শিক্ষাকে দেয়া হয়েছিল সর্বোচ্চ গুরুত্ব এবং অগ্রাধিকার। বিশেষ করে নকল প্রতিরোধে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা, নারী শিক্ষার ব্যাপক প্রসার, নারীদের জন্য এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় শিক্ষা কমিশন গঠন, শিক্ষায় দূরশিক্ষণ পদ্ধতি, গণশিক্ষা কার্যক্রম চালু, মাদ্রাসা শিক্ষা, বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা প্রসারে কাজ করেছিলো বিএনপি।
বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ পর্যায়ে ছাত্র রাজনীতি নিয়ে খন্দকার মুক্তাদির বলেন, এ জনপদের ছাত্র আন্দোলনের ইতিহাস অত্যন্ত সমৃদ্ধ। এ দেশের ইতিহাস অর্জনের ক্ষেত্রে ছাত্রসমাজের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গৌরবোজ্জ্বল। এ ভূমিকা কখনো ছিল রাজনৈতিক পরিচয়ে, কখনো নির্দলীয় এবং কখনো সবার সম্মিলিত প্রয়াসে। যখনই কোনো অন্যায়-অবিচার সহ্যের সীমা অতিক্রম করেছে, তখনই ছাত্রসমাজ প্রতিবাদী হয়ে রাজপথে নেমেছে। নৈতিকতাবোধ থেকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলাসহ সাহসিকতা নিয়ে লড়াই-সংগ্রাম সাহসী ভূমিকা রেখেছে এদেশের ছাত্র সমাজ। এদেশে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ছাত্র আন্দোলনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় ছিল গত শতাব্দীর ষাট, আশি ও নব্বইয়ের দশক। ছাত্ররাজনীতিই ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের বিকাশ ঘটায়।
তিনি রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সিলেটের টুকেরবাজারস্থ শাহ খুররম ডিগ্রী কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক ও বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরুস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. কমরুদ্দীনের সভাপতিত্বে ও ক্রীড়া শিক্ষক শফিক মিয়ার পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও জালালাবাদ থানা বিএনপির আহবায়ক শহীদ আহমদ, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আবুল কাশেম, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. জৈন উদ্দিন।
আরোও বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন কলেজের সহযোগী অধ্যাপক কানিজ ফাতেমা, জওহর লাল দে, কৃষ্ণা ভট্টাচার্য্য, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক শিল্পী মজমুদার, আব্দুল জাহির তালুকদার, আব্দুস শহীদ, সঞ্জয় তালুকদার, মাহফুজা বেগম, প্রভাষক শুভেন্দু খের পাল, বিপুল তালুকদার, মিন্টু চন্দ্র দাশ, আফজল হোসেন, পানামা বেগম, আমিনুল হক, রনদ্বীপ চৌধুরী, আব্দুল বারী, জালাল মিয়া, খন্দকার ইলিয়াস হোসেন, রণি ইসলাম প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি