cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ভরা মৌসুমেও অস্থির দেশের চালের বাজার। বাজার নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে আড়াই লাখ টন চাল আমদানি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চাল আমদানি করতে পাকিস্তানের সাথেও আলোচনা হয়েছে। বুধবার (৮ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে খাদ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
আলী ইমাম মজুমদার বলেন, ‘আড়াই লাখ মেট্রিক টন আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে এবং এক লাখ টন বার্মা থেকে জিটুজি ভিত্তিতে কনফার্ম হয়ে গেছে। আর ৫০ হাজার টন পাকিস্তান থেকে আনতে আমাদের আলোচনা কনক্লুড হয়েছে। পারচেজ কমিটি যেটা আছে সেটা আগামী মিটিংয়ে আমরা এটা তুলব।’
সিন্ডিকেট ভাঙতে মজুত বিরোধী যত আইন আছে, সেটি প্রয়োগে নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে বলেও জানান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, বিভিন্ন সংকট আসবে, মোকাবিলার জন্য সরকারও প্রস্তুত। গত ১৫/১৬ বছরে সিস্টেমের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দলীয়করণের ছাপ পড়ে গিয়েছিল। পরিস্থিতি চ্যালেঞ্জিং কিন্তু উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।
রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, চালের সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকলেও দাম বাড়তি। বাজারে ৫৭ টাকার নিচে মিলছে না মোটা চাল। আর সরু চালের দাম ৭২ টাকার ওপরে। টিসিবির হিসাবে, মাত্র সাত দিনেই মোটা চালের দাম বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ।
খাদ্য মন্ত্রণালয় বলছে, সরকারি গুদামে চালের মজুদ কমে দাঁড়িয়েছে ৮ লাখ টনে।
চালের দাম বাড়ার বিষয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, আমনের ভরা মৌসুম চলছে এখন। প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী বাজারে চালের ঘাটতি নেই। সরকারের চালের মজুত, স্থানীয় উৎপাদন ও সংগ্রহে কোনো ঘাটতি নেই। বাজারে চালের যে দাম বেড়েছে, তা অযৌক্তিক। এর পেছনে সাময়িক মজুতদারি হয়েছে।