cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভাঙার অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্রদলের চার নেতাকে সংগঠন থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ‘সুনির্দিষ্ট অভিযোগ’ রয়েছে।
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের সঙ্গে বিতণ্ডায় জড়ানোর এক দিন পর শুক্রবার এই নোটিশ দেয়া হল।
ঢাবি শাখা ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক মল্লিক ওয়াসি উদ্দিন তামী পৃথক নোটিশে তাদেরকে কারণ দর্শাতে বলেছেন।
নোটিশ পাওয়া নেতারা হলেন- হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল শাখা ছাত্রদলের প্রচার সম্পাদক মনসুর আহমেদ রাফি, বিজয় একাত্তর হল শাখার দপ্তর সম্পাদক সাকিব বিশ্বাস, একই হলের সহদপ্তর সম্পাদক সুলতান মো. সালমান সিদ্দিক এবং মাস্টারদা সূর্যসেন হল শাখার সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক আবিদুর রহমান মিশু।
নোটিশে বলা হয়েছে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে আপনাদের বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে না, তা আগামী ৪ জানুয়ারির মধ্যে ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে সশরীরে লিখিত ব্যাখ্যা জমা দিতে হবে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেটের সভা ছিল। সেখানে আওয়ামী লীগপন্থি তিন সিন্ডিকেট সদস্যের যোগ দেওয়ার খবরে নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের সামনে জড়ো হন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
এর মধ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহ-সমন্বয়ক এবি জুবায়ের ফেইসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে লিখেন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি নিজামুল হক ভুঁইয়াসহ গণহত্যায় মদদ দেয়া নীল দলের শিক্ষকরা সিন্ডিকেট মিটিংয়ে যোগ দেবেন। তাদের অপকর্মের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তাদেরকে আমরা সিন্ডিকেট মিটিংয়ে থাকতে দেব না। শিক্ষার্থীদের যাদের সুযোগ আছে বিকাল সাড়ে ৫টার মধ্যে সিনেট ভবনের সামনে চলে আসেন।
সন্ধ্যায় সিনেট ভবনের সামনে এলে উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের সঙ্গে বিতণ্ডায় জড়ান ছাত্রদল নেতাকর্মীরা। তারা উপাচার্যের কাছে দাবি জানান, ডাকসু নিয়ে যেন সিন্ডিকেটে কোনো আলোচনা না হয়।
সূর্যসেন হল ছাত্রদলের প্রচার সম্পাদক আবিদুর রহমান মিশু উপাচার্যকে বলেন, ক্যাম্পাসে ছাত্রদল এখনো রাজনীতি শুরুই করতে পারেনি। অস্থিতিশীল এক পরিবেশে বিভিন্ন জন বিভিন্ন ব্যানারে রাজনীতি করছে। এমন পরিস্থিতিতে কোনো পক্ষের চাপের মুখে অনির্বাচিত সিন্ডিকেট সদস্যদের সভায় এখনই ডাকসু নির্বাচন নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না।
অন্যদিকে ‘সাধারণ শিক্ষার্থী’ ব্যানারে জড়ো হওয়া ছাত্ররা তখন ডাকসু নির্বাচন চেয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। ওই সময় দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।