cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
দীর্ঘ এক বছরেরও বেশি সময় যুদ্ধের পর যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে রাজি হয়েছে লেবাননের শক্তিশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ ও দখলদার ইসরায়েল। বুধবার (২৭ নভেম্বর) মধ্যরাতে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এই চুক্তির ঘোষণা দেন। চুক্তির প্রাথমিক মেয়াদ হবে ৬০ দিন, পরে তা আরও বাড়ানো হবে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) জাতির উদ্দেশে দেয়া এক ভাষণে এই ঘোষণা দেন তিনি।
নেতানিয়াহু বলেন, যুদ্ধবিরতি চুক্তিটি পূর্ণাঙ্গ অনুমোদনের জন্য ইসরায়েলের পার্লামেন্টে উত্থাপন করা হবে। পাশাপাশি সম্পূর্ণ রূপরেখাও তুলে ধরা হবে। এ সময় উত্তরাঞ্চলীয় এলাকার বাসিন্দাদের ঘরে ফেরার আহ্বানও জানান তিনি।
ভাষণে নেতানিয়াহু দাবি করেন, হিজবুল্লাহ বর্তমানে আগের মতো শক্তিশালী নেই। ইসরায়েলি বাহিনী তাদেরকে কয়েক দশক পিছিয়ে দিয়েছে। তেলআবিব যুদ্ধে লক্ষ্য পূরণ করেছে। এ সময় চুক্তি অমান্য করলে কঠোর জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারিও দেন তিনি।
আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সোমবার যুদ্ধবিরতির নীতিগত অনুমোদন দেন নেতানিয়াহু। যুদ্ধবিরতি এই চুক্তিটি বাস্তবায়ন হলে দুইপক্ষের মধ্যে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘাতের অবসান হবে। চুক্তি অনুযায়ী ইসরায়েল লেবানন থেকে তাদের সব সেনা প্রত্যাহার করে নিয়ে যাবে। অপরদিকে হিজবুল্লাহ সীমান্ত এলাকা থেকে সরে গিয়ে লিটানি নদীর অপরপ্রান্তে চলে যাবে। এছাড়া হিজবুল্লাহ সীমান্তে কোনো অবকাঠামো নির্মাণ ও নিজেদের পুনরায় অস্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত করতে পারবে না।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। হামাসকে সহায়তায় এর পরের দিন ৮ অক্টোবর থেকে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতি লক্ষ্য করে রকেট ছোড়া শুরু করে হিজবুল্লাহ। এর জবাবে ইসরায়েলও লেবাননে হামলা শুরু করে। তবে হিজবুল্লাহর যোদ্ধাদের সীমান্ত এলাকা থেকে পুরোপুরি সরিয়ে দিতে চলতি বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর লেবাননে স্থল হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। যদিও ইসরায়েল যে লক্ষ্য করে স্থল হামলা শুরু করেছিল তারা সেটি পুরোপুরি অর্জন করতে পারেনি। উল্টো সেখানে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে। তবে আকাশ শক্তি ব্যবহার করে লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে ইসরায়েল। তাদের হামলায় দেশটির তিন হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।