cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি ও সশস্ত্র গ্রুপের সন্ত্রাসী বুনিয়া সোহেল ও তার ১৪ জন সহযোগীকে সিলেট, হবিগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন এলাকায় যৌথ অভিযান পরিচালনা করে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৯, সিলেট ও র্যাব-২, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পের মাদক সম্রাট সোহেল বুনিয়া সোহেল দীর্ঘদিন ধরে ক্যাম্পটিতে গ্যাং কালচার চালু করেছেন। বেশ কিছুদিন যাবৎ ‘চুয়া সেলিম’ ও ‘বুনিয়া সোহেল’ দুই গ্রুপেরর মধ্যে মাদক ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ চলছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানা থেকে প্রচুর অস্ত্র ও গোলাবারুদ তারা লুট করে ক্যাম্পে নিয়ে আসে দুই পক্ষই। সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি সংঘাতে এসব অস্ত্র হাতে মহড়া দিতে ও গুলি ছুঁড়তে দেখা গেছে সংঘাতে জড়ানো দুই পক্ষকেই। গোলাগুলিতে দুই মাসে নিহত হয়েছেন পাঁচজন। আহত হয়েছেন একশরও বেশি মানুষ। মাদক সম্রাট সোহেল বুনিয়া সোহেলের বিরুদ্ধে ঢাকার বিভিন্ন থানায় হত্যা, খুন, ধর্ষণসহ অন্যান্য অপরাধের দায়ে ১৮টি মামলা রয়েছে।
এরই ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-৯, সিলেট ও র্যাব-২, মোহাম্মদপুর, ঢাকা এর যৌথ অভিযানে ৩১ অক্টোবর আনুমানিক ৩টা ৩০ মিনিটে এসএমপি সিলেট কোতয়ালী উপজেলার দাড়িয়াপাড়াসহ শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে সিলেটে আত্মগোপনে থাকা মাদক সম্রাট সোহেলা বুনিয়া সোহেলসহ আরো ৫জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামিরা হলেন, সোহেল বুনিয়া সোহেল (৩০), পিতা-আব্দুস সালাম, আমির হাসান হিরা (৩৬), পিতা-সাব্বির হোসেন, আনোয়ার হোসেন (২৭), পিতা-সেলিম হোসেন, জামাল হোসেন (২৯), পিতা-মৃত মুসলিম, মোছা. শাহিনুর (৩২), স্বামী-সোহেল রানা, সবাই জেনেভা ক্যাম্প, থানা-মোহাম্মদপুর, জেডিএমপি, ঢাকা।
এছাড়াও র্যাব-৯, সিপিসি-৩, শায়েস্তাগঞ্জ ক্যাম্প এর একটি আভিযানিক দল ৩১ অক্টোবর আনুমানিক ২টায় হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার সাইহাম ফিউচার কমপ্লেক্স এলাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের উপর অভিযান পরিচালনা করে ৭ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন – নুরী বেগম (৩০), পিতা-মৃত ইলিয়াস, মিঠুন (২৪), পিতা-মৃত ইলিয়াস সাহিল (৩৮), পিতা-মৃত লোকমান, নাঈম (২৪), পিতা-নাদিম, মোঃ আজিম (৩৭), পিতা-মো. নাসিম বানু বেগম (৫০), পিতা-সোলায়মান সাবিক হাসান (২০), পিতা-মৃত আকবর আলী।
উপরিউক্ত ঘটনার সূত্র ধরে পরবর্তীতে র্যাব-৯, সিপিসি-১, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি আভিযানিক দল ১ নভেম্বর আনুমানিক সন্ধ্যা ৫টা ৩০ মিনিটে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ৩ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন – আমিন (২৮), পিতা-নাসিম, ইকবাল (৩৮), পিতা-মৃত ইদ্রিস, আসিফ মিয়া (৩৭), পিতা- মো. পলু কসাই, সবাই জেনেভা ক্যাম্প, থানা-মোহাম্মদপুর, জেলা-ডিএমপি, ঢাকা।
পরবর্তী আইনগত ব্যবস্হা গ্রহণের লক্ষ্যে গ্রেফতারকৃত আসামিদেরকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তরের লক্ষ্যে র্যাব-২, মোহাম্মদ, ঢাকা এর নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়াও উক্ত মামলার অন্যান্য অপরাধীদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে র্যাবের গোয়েন্দা তৎপরতা এবং চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে।