cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
৪৩তম বিসিএসের গেজেট জারি করেছে সরকার। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে ক্যাডার পদে আপাতত নিয়োগ পাচ্ছেন দুই হাজার ৬৪ জন। স্থগিত থাকছে ৯৯ জনের ফল।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২০ এর মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সুপারিশক্রমে ২ হাজার ৬৪ জন প্রার্থীকে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বিভিন্ন ক্যাডারের প্রবেশ পদে জাতীয় বেতন স্কেল-২০১৫ অনুসারে ২২০০০-৫৩০৬০ টাকা বেতনক্রমে নিয়োগ দেয়া হলো।
তবে ৯৯ জনের ফল স্থগিতের বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কোনো কর্মকর্তা মন্তব্য করতে রাজি হননি।
পিএসসির এক কর্মকর্তা জানান, পিএসসি থেকে যাদের জন্য সুপারিশ করা হয়েছিল তাদের কেউ কেউ স্বাস্থ্য পরীক্ষায় আসেননি। আবার কয়েকজনের পূর্ণাঙ্গ তথ্য পাওয়া যায়নি। এ কারণে ৯৯ প্রার্থীর ফল স্থগিত থাকছে।
এর আগে ২০২৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করেছিল পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)। সে সময় ২ হাজার ১৬৩ জনকে ক্যাডার ও ৬৪২ জনকে নন-ক্যাডারসহ মোট ২ হাজার ৮০৫ জন প্রার্থী নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছিল।
যেসব শর্তে নিয়োগ-
১. তাকে লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে অথবা সরকার কর্তৃক নির্ধারিত প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
২. উক্ত বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ সমাপনান্তে তাকে চাকরি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে সরকার যেরূপ স্থির করবে সেরূপ পেশাগত ও বিশেষ ধরনের প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
৩. তাকে দুই বছর শিক্ষানবিস হিসেবে কাজ করতে হবে। প্রয়োজনে সরকার এ শিক্ষানবিসকাল অনূর্ধ্ব দুই বছর বর্ধিত করতে পারবে। শিক্ষানবিসকালে যদি তিনি চাকরিতে বহাল থাকার অনুপযোগী বলে বিবেচিত হন, তবে কোনো কারণ দর্শানো ছাড়াই এবং সরকারি কর্মকমিশনের পরামর্শ ব্যতিরেকে তাকে চাকরি থেকে অপসারণ করা যাবে।
৪. প্রশিক্ষণ সাফল্যের সঙ্গে সমাপন, বিভাগীয় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং শিক্ষানবিসকাল সন্তোষজনকভাবে অতিক্রান্ত হলে তাকে চাকরিতে স্থায়ী করা হবে।
৫. প্রশিক্ষণ শুরু হওয়ার পূর্বে তাকে একজন জামানতদারসহ ৩০০ টাকা মূল্যের নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে এ মর্মে একটি বন্ড সম্পাদন করতে হবে যে, যদি তিনি শিক্ষানবিসকালে অথবা শিক্ষানবিসকাল উত্তীর্ণ হওয়ার তিন বছরের মধ্যে চাকরিতে ইস্তফা দেন, তবে প্রশিক্ষণকালে তাকে প্রদত্ত বেতন-ভাতা, প্রশিক্ষণ উপলক্ষে উত্তোলিত অগ্রিম, ভ্রমণভাতা, অন্যান্য ভাতাদি ও তার প্রশিক্ষণের জন্য ব্যয় হওয়া সমুদয় অর্থ ফেরত দিতে তিনি বাধ্য থাকবেন। কর্মস্থল থেকে অব্যাহতি প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের কাছে একটি অঙ্গীকারনামা দাখিল করে তাকে প্রশিক্ষণে যেতে হবে।
৬. ইস্তফা সরকার কর্তৃক গৃহীত হওয়ার আগে যদি তিনি তার কর্তব্য ও কাজে অনুপস্থিত থাকেন, তবে তার কাছে সরকারের প্রাপ্য সমুদয় অর্থ আদায় করা হবে এবং সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। ২০২১ সালের ২৯ অক্টোবর আটটি বিভাগের বিভিন্ন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ৪ লাখ ৩৫ হাজারেরও বেশি প্রার্থী অংশ নেয়। এই পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয় ২০২২ সালের ২০ জানুয়ারি। এতে মোট ১৫ হাজার ২২০ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হন। একই বছরের জুলাইয়ে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় মোট ৯ হাজার ৮৪১ জন কৃতকার্য হন।