cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে চাচাতো ভাইদের হাতে খুন হলেন নুরুল আলম (২৫) নামের এক যুবক ।
শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার ইসলামপুর পশ্চিম ইউনিয়নের নয়াগাঙেরপাড় গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
তিনি নয়াগাঙেরপাড় গ্রামের আব্দুল আজিদ কালাইর ৪র্থ পুত্র।
পুলিশ ও স্থানীয়সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে নিহত নুরুল আলমের সৎ ভাই দিলোয়ার মিয়ার সাথে তারই আপন চাচাতো ভাই ইকবাল মিয়ার জমি ভাড়ার টাকা নিয়ে তর্কবিতর্কের এক পযার্য়ের মারামারি হয়। এ খবর পেয়ে ছুটে আসেন নুরুল আলম ও তাঁর ভাই রফিকুল আলম। স্থানীয়রা মারামারি ও টাকার বিষয়টি শালিসি বিচার করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন। তার কিছু সময় পর ইকবাল মিয়া (৩৫), আক্তার হোসেন (৪৫), আনোয়ার (৫০) ও নাঈম আহমদ (২২) দেশীয় অস্ত্র নিয়ে নয়াগাঙ্গেরপাড় হাওরের মাঝে নুরুল আলমের উপর হামলা করে। এতে নুরুল আলমের মাথা একাধিক স্থানে ফেটে গুরুতর আহত হলে প্রথমে কোম্পানীগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা সিলেট ওসমানী হাসপাতালে রেফার করেন। রবিবার ভোর ৫টায় ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যু বরণ করেন।
নিহতের ভাই রফিকুল আলম জানান, আমার সৎ ভাই দিলোয়ার ও তাঁর চাচাতো ভাই ইকবাল, আক্তার ও আনোয়ারদের সাথে পৈত্রিক সম্পত্তি ভাড়ার টাকা নিয়ে কিছুদিন ধরে জামেলা চলছিল। গত শুক্রবারে ইকবাল বলেছিলো শনিবারে কিছু টাকা দিবে। শনিবার বিকেলে ইকবালের কাছে টাকা চাইলে তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করেন। এ নিয়ে তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে মারামারি হয়। খবর পেয়ে আমার ভাই নুরুল আলম ঘটনাস্থলে এসে মিমাংসা হয়েছে শুনে বাড়িতে যাওয়ার পথে তারা আমার ভাইয়ের উপরে দেশীয় বিভিন্ন অস্ত্রসস্ত্রসহ হামলা করে। তাদের হামলায় নুরুল আলম প্রচুর জখম হয়। আমরা দ্রুত কোম্পানীগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যাই, সেখান থেকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। রবিবার ভোরে আমার ভাই মেডিকেলে মারা যায়। আমরা আইনের কাছে আসামীদের আটক করে সঠিক বিচার দাবী করছি।
নিহত নুরুল আলমের দেড় বছরের একটি মেয়ে ও তিন বছরের একটি ছেলে সন্তান, মা ও স্ত্রী রয়েছেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি গোলাম দস্তগীর আহমদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ ওসমানী মেডিকেলের মর্গে রয়েছে, আইনী প্রক্রিয়া শেষ করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে৷ পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ এখনো পাইনি, তবে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আমরা আইনী পদক্ষেপ নিচ্ছি।