cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
আপিল শুনানির দ্বিতীয় দিনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ১০০ প্রার্থীর আপিল নিষ্পত্তি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন, ৪১ প্রার্থীর আবেদন নামঞ্জুর এবং ৮ জনের বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
সোমবার (১১ ডিসেম্বর) আপিল শুনানির দ্বিতীয় দিন শেষে ইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিন শুনানিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আওয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং প্রার্থীর পক্ষে তার আইনজীবী ও প্রার্থী সশরীরে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে উপস্থিত ছিলেন।
প্রার্থিতা ফিরে পেলেন যারা
রাজশাহী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা শারমিন আক্তার নিপা (মাহিয়া মাহি), চট্টগ্রাম-১০ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ফরিদ মাহমুদ, ময়মনসিংহ-১১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আবদুল ওয়াহেদ, কুষ্টিয়া-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুর রউফ, মুন্সীগঞ্জ-২ আসনের সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রার্থী নূরে আলম সিদ্দিক, ঢাকা-১৪ আসনের তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মো. নাজমুল ইসলাম, রংপুর-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোছা. সুমনা আক্তার, ঢাকা-৫ আসনের সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রার্থী মো. নুরুল আমিন, বাগেরহাট-২ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাজরা সহিদুল ইসলাম, গাইবান্ধা-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোছা. মাছুম আখতার, কুমিল্লা-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবদুল মজিদ, ঢাকা-১৯ আসনের বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির প্রার্থী মো. জুলহাস প্রমুখ।
প্রার্থিতা বাতিলই থাকছে যাদের
ঠাকুরগাঁও-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোছা. তহমিনা আখতার মোল্লা, কক্সবাজার-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সোহেল আহমদ, সিরাজগঞ্জ-১ আসনের ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মো. শফিকুল ইসলাম, বগুড়া-৭ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আমিনুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ নাছির হায়দার করিম, নোয়াখালী-৬ আসনের ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী তারিকুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-১৫ আসনের ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী ফজলুল হক, যশোর-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সন্তোষ কুমার অধিকারী, নেত্রকোনা-৩ আসনের ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী আসাদুজ্জামান খান, নেত্রকোনা-২ আসনের ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী মো. আমজাদ হোসেন ঠাকুর, ফেনী-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী পারভীন আক্তার, নওগাঁ-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আফজাল হোসেন, নোয়াখালী-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর হোসেন বাবর, নওগাঁ-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবদুস সামাদ প্রামাণিক, ময়মনসিংহ-৭ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী বাবুল আহম্মেদ, মানিকগঞ্জ-২ আসনের তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মো. জসীম উদ্দিন প্রমুখ।
সিদ্ধান্ত পেন্ডিং রয়েছে মানিকগঞ্জ-১ আসনের জাতীয় পার্টির মোহা. জহিরুল আলম রুবেল, রাজশাহী-৫ আসনের বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির প্রার্থী মো. আলতাফ হোসেন মোল্লা প্রমুখের প্রার্থিতার বিষয়ে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ইসি সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।
এর আগে গতকাল রোববার আপিল শুনানি হয় ৯৪ জনের। এর মধ্যে ৫৬ জন প্রার্থিতা ফেরত পান।
রিটার্নিং কর্মকর্তার প্রার্থিতা বাছাইয়ের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল দায়েরের সময়সীমা শেষ হয়েছে গত শনিবার। আপিল দায়েরের পাঁচ দিনে মোট ৫৬১টি আপিল জমা পড়ে। প্রথম দিন ৪২, দ্বিতীয় দিন ১৪১, তৃতীয় দিন ১৫৫, চতুর্থ দিন ৯৩ জন এবং পঞ্চম দিন ১৩০ জন আপিল আবেদন করেন। এসব আপিল আবেদনের মধ্যে ৩২ জন আবেদন করেন বৈধ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে।
ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানিয়েছেন, ৩০০ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল হয়েছিল দুই হাজার ৭১৬টি। এর মধ্যে বাছাইয়ের সময় রিটার্নিং কর্মকর্তারা বাতিল করেছেন ৭৩১টি, যা মোট দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের ২৬ দশমিক ৯২ শতাংশ বা ২৭ শতাংশ। আর বৈধ হয়েছে এক হাজার ৯৮৫টি মনোনয়নপত্র, যা দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের ৭৩ দশমিক ০৮ শতাংশ বা ৭৩ শতাংশ।
নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানিয়েছেন, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ৫৬১টি আপিল আবেদন জমা পড়েছিল। ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত শুনানি করে আপিল আবেদনগুলো নিষ্পত্তি করবে নির্বাচন কমিশন।
ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি।