cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
এরই মধ্যে বলিউডে পা রেখেছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জিফাইভে মুক্তি পাওয়া ‘কড়ক সিং’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন জয়া। অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরী পরিচালিত এই সিনেমায় অভিনয় করেছেন পঙ্কজ ত্রিপাঠী।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) ভারতীয় গণমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে জয়া আহসানের সঙ্গে কাজের অনুভূতি জানিয়েছেন ‘মির্জাপুর’ খ্যাত ‘কালীন ভাইয়া’ পঙ্কজ ত্রিপাঠী। জয়ার কোনো সিনেমা আগে দেখেছিলেন কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, না, আগে দেখিনি। কিন্তু টোনিদা (পরিচালক) জয়ার কথা বলার পর আমি ওর কিছু বাংলাদেশি ছবি দেখি। সে ভীষণ পরিণত অভিনেত্রী। একসঙ্গে কাজ করে খুব ভাল লাগল।
পঙ্কজ বলেন, এই প্রথম আমি এই ধরনের দৃশ্যে (ঘনিষ্ঠ দৃশ্য) অভিনয় করলাম। তবে কোনোরকম প্রস্তুতি নেইনি। পেশাদার অভিনেতা হিসাবে আমি শুধুই নিজের সহ-অভিনেতার স্বচ্ছন্দের কথা মাথায় রেখেছি। কোনোরকম অসুবিধা হয়নি। দৃশ্যটি খুবই নান্দনিক ভাবেই শুট করা হয়েছে। সেখানে কথোপকথনও খুব সুন্দর।
‘কড়ক সিংহ’ নিয়ে এই অভিনেতা বলেন, এই সিনেমার ন্যারেটিভ বেশ জটিল। এমন ধরনের চরিত্রে আগে অভিনয় করিনি। টোনিদা’র (পরিচালক) সিনেমা থ্রিলার হলেও তার ভেতরে বৃহত্তর সামাজিক একটা দৃশ্য ভেসে ওঠে। সেটাই আমার খুব ভাল লেগেছিল।
নিজেকে ‘স্টার’ মনে হয় কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে পঙ্কজ বলেন, (মুখ কুঁচকে) একেবারেই নয়। এমন অনুভূতি কখনও হয় না আমার। আমি কাল রাতেই ছবির স্ক্রিনিংয়ের পর জুহু থেকে স্কুটি চালিয়ে বাড়ি গিয়েছি। একবার একটা দুর্ঘটনা হয়েছিল। তারপর থেকে আমার স্ত্রী আমার সঙ্গে স্কুটিতে উঠতে ভয় পায়। কিন্তু মুম্বাইয়ের রাস্তা এতো সরু। আমি নিয়মিত স্কুটিতে যাতায়াত করি। কাল পাক্কা ৫ বছর পর স্ত্রী আমার স্কুটিতে বসতে রাজি হল। খুব ভয়ে ভয়ে ছিল যদিও (হাসি)। অটো না পেলে আমি কিন্তু এখনও দিব্যি স্কুটি চালিয়ে জেটি অবধি যাই। বাকিটা জলপথে। এখনও মনে হয় না, আমি ‘স্টার’ হয়ে গিয়েছি।
বাংলার সঙ্গে যোগ চিরকালই গভীর ছিল জানিয়ে এই অভিনেতা বলেন, আমার শ্বশুড়বাড়ি এখানে। এখন আত্মীয়তা আরও বেড়েছে। অনুরাগ বসু এবং কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমার নিয়মিত কথা হয়। আমার খুব প্রিয় পরিচালক কৌশিক। আশা করি, খুব তাড়াতাড়ি আমরা একসঙ্গে কাজ করব। কলকাতার সব কিছুই আমার ভাল লাগে। আজ যেমন গলায় অসুবিধা হচ্ছে, তাই আলুসেদ্ধ ভাত খাব। অন্য সময় আমি আলু পোস্ত, ঝিঙে পোস্ত খেতে খুব ভালবাসি। আসলে পোস্ত খেলে ঘুম খুব ভাল হয়। পঙ্কজ জানান, অবসর সময় খাই আর ঘুমাই। আসলে আমি মনেপ্রাণে বাঙালি। আমি চাই রোজ খাওয়ার পর এক ঘণ্টা ভাতঘুম দিতে।