cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছর দাখিল পরীক্ষায় মোট ৪১টি মাদ্রাসা থেকে একজন পরীক্ষার্থীও পাস করতে পারেনি। এর মধ্যে নয়টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্ত, অথচ এই মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারীরা প্রতি মাসে সরকার থেকে বেতনের শতভাগ মূল অংশ ও কিছু ভাতা পান।
এই নয় মাদ্রাসার এমপিওভুক্তি বন্ধ করার পরিকল্পনা করছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। তারই আলোকে ওই মাদ্রাসাগুলোর এমপিওভুক্তি কেন বন্ধ করা হবে না, সে বিষয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া যেগুলো এমপিওভুক্ত নয়, সেগুলোকেও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হবে—জানানো হয়েছে অধিদপ্তর থেকে।
গত ১৪ আগস্ট ওই নয় মাদ্রাসার অধ্যক্ষ বরাবর মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. জাকির হোসেনের সই করা কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়। গতকাল বুধবার (১৬ আগস্ট) অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে নোটিশগুলো প্রকাশ করা হয়েছে।
নোটিশে বলা হয়, মাদ্রাসার পাসের হার শূন্য হওয়া এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামো পরিপন্থি, যা মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে। ফল বিপর্যয়ের কারণে এ মাদ্রাসাগুলোর সব শিক্ষক-কর্মচারীর এমপিও সাময়িকভাবে স্থগিত বা স্থায়ীভাবে বন্ধের ব্যবস্থা কেন গ্রহণ করা হবে না, তা আগামী ৩১ আগস্টের মধ্যে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর পাঠানোর জন্য বলা হলো।
নোটিশগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, শূন্যপাস করা মাদ্রাসাগুলোর মধ্যে রাজশাহীর তানোরের ময়েনপুর আলীতুলা দাখিল মাদ্রাসা থেকে ১২ জন, নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের আমান উল্লাহপুর দারুস সালাম মহিলা দাখিল মাদ্রাসা থেকে ১৫ জন, ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার রাতোর আর এফ এস দাখিল মাদ্রাসা থেকে ১৫ জন, নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার বড় বিদিরপুর দাখিল মাদ্রাসা থেকে ২০ জন, একই উপজেলার চক ফরিদ মেহেরুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসা থেকে ১৬ জন, একই উপজেলার হালাকান্দার সাবেদ আলী উলুম মিয়া দাখিল মাদ্রাসা থেকে ১৯ জন, যশোরের মনিরামপুরের শমসেরবাগ দাখিল মাদ্রাসা থেকে ৭ জন, একই উপজেলা হায়াতপুর দাখিল মাদ্রাসা থেকে ১৫ জন এবং টাঙ্গাইলে সখিপুরের ইচ্ছাদিঘী দাখিল মাদ্রাসা থেকে ২১ জন পরীক্ষার্থী দাখিল পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো শিক্ষার্থী এ বছর দাখিল পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করতে পারেনি। মাদ্রাসা অধিদপ্তর সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসব মাদ্রাসার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। পাশাপাশি এমপিও বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তারই অংশ হিসেবে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে।