cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক সংস্থা হিসেবে নিবন্ধনযোগ্য ৬৮টি প্রতিষ্ঠানের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। এসব সংস্থার ব্যাপারে কারো কোনো আপত্তি ও অভিযোগ থাকলে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে তা জানাতে বলা হয়েছে। মঙ্গলবার ইসির সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আশাদুল হক স্বাক্ষরিত একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারি প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির আলোকে নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা হিসেবে অন্তর্ভুক্তির আবেদন যথাযথভাবে যাচাই বাছাই করে এ সংক্রান্ত নীতিমালার আলোকে ৬৮টি প্রতিষ্ঠান বা সংস্থাকে অনুমতি দেয়া হয়েছে।
তবে এ বিষয়ে কারো কোন দাবী/আপত্তি/অভিযোগ থাকলে তা আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ইসি সচিব বরাবর লিখিতভাবে জানানোর জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা হিসেবে নিবন্ধনের জন্য সারা দেশের ২০৬টি বেসরকারি সংস্থা আবেদন করে। ইসির সাত সদস্যের একটি কমিটি আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করে ৬৮টি সংস্থাকে প্রাথমিকভাবে নিবন্ধন দেয়ার জন্য চূড়ান্ত করেছে। এতদিন ইসির পর্যবেক্ষক হিসেবে ১১৮টি সংস্থার নিবন্ধন ছিল।
স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধনের মেয়াদ থাকে পাঁচ বছর। এই সময়ের মধ্যে অনুষ্ঠিত জাতীয় এবং স্থানীয় সরকারের নির্বাচনগুলো পর্যবেক্ষণ করার সুযোগ পায় নিবন্ধিত সংস্থাগুলো।
প্রাথমিকভাবে যে ৬৮টি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান অনুমতি পেয়েছে সেগুলো হলো: মানবাধিকার ও সমাজ উন্নয়ন সংস্থা-মওসুস, সেবা সোস্যাল ফাউন্ডেশন, অগ্রদূত সংস্থা (এএস), একটিভিটি ফর রিফরমেশন অব বেসিক নীডস-আরবান, হাইলাইট ফাউন্ডেশন, মুভ ফাউন্ডেশন, ডেমক্রেসি ওয়াচ, জানিপপ-জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদ, ডিসএ্যাবিলিটি ইনকুইজিশন এ্যাক্টিভিটিজ (দিয়া), আজমপুর শ্রমজীবী উন্নয়ন সংস্থা (আসাস), আব্দুল মোমেন খান মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন-এসডাপ, বিবি আছিয়া ফাউন্ডেশন, লুৎফর রহমান ভূঁইয়া ফাউন্ডেশন (এলআরবি), সমাজ উন্নয়ন প্রয়াস, যুব উন্নয়ন সংস্থা, শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র (এসপিবিকে ), বঞ্চিতা সমাজ কল্যাণ সংস্থা, কেরানীগঞ্জ হিউম্যান রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি, এসকে কল্যাণী ফাউন্ডেশন, সোসাইটি ফর সোশ্যাল এডভান্সমেন্ট অব রুরাল পিপল (সাপ), সেতু রুরাল ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (এসআরডিএস), সোসাইটি ফর ট্রেনিং এন্ড রিহেবিলিটেশন (স্টার), রুরাল এসোসিয়েশন ফর সোস্যাল এ্যাডভান্সমেন্ট (রাসা), ডেভেলপমেন্ট হেল্পিং কী (ডিএইচকে), তালতলা যুব উন্নয়ন সংগঠন (টাইডা) , স্বাস্থ্য শিক্ষা সেবা ফাউন্ডেশন (সেফ), বাঁচতে শেখা, ডপস ফাউন্ডেশন, এসোসিয়েশন ফর সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট অব বাংলাদেশ, ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইইডি), ভলান্টরী অর্গানাইজেশন ফর সোসাল ডেভেলপমেন্ট ( ভোসড), ক্রিয়েটিভ সোসাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (সিএসডিসি), জেন্ডার এন্ড এনভায়রনমেন্ট ম্যানেজমেন্ট সোসাইটি (জেমস), ডেপ (ডেভেলপমেন্ট এডুকেশন এন্ড পীস), বেসিক, হিউম্যান রাইটস ভয়েস, সমাজ উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (এসপিকে), রাজবাড়ী উন্নয়ন সংস্থা (রাস), ডেভেলপমেন্ট পার্টনার (ডিপি), গরীব উন্নয়ন সংস্থা (জি,ইউ,এস), সমাহার- মাল্টিডিসিপ্লিনারি রিচার্স এ্যান্ড ডেভেলাপমেন্ট ফাউন্ডেশেন, সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা (সাস), হাফেজ্জী চ্যারিটেবল সোসাইটি অব বাংলাদেশ, ডেভেলপমেন্ট অব মহিলা সোসাইটি (ডিএমএস), সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (এসডিও), রূপনগর শিক্ষা স্বাস্থ্য সহায়তা ফাউন্ডেশন-রিহাফ, সোস্যাল ইক্যুআলিটি ফর ইফেকটিভ ডেভেলপমেন্ট (সীড), ইন্টিগ্রেটেড সোসাইটি ফর রেইজ অব হোপ (রিশ), সমন্বিত নারী উন্নয়ন সংস্থা (এস.এন.ইউ.এস), পল্লী একতা উন্নয়ন সংস্থা (রুডো), শীল্ড ( সোসাইটি ফর হিউম্যান ইমপ্রুভমেন্ট, এমপাওয়ারমেন্ট এন্ড লাষ্টিং ডিভেল্যাপমেন্ট, সেজুতি হেলথ এন্ড এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সিডফ), এসো জাতি গড়ি (এজাগ), ওয়েসডা, সোশ্যাল এ্যাডভান্সমেন্ট এন্ড কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (সাকো), ফোরাম ফর ডেভেলপমেন্ট এসোসিয়েশন (এফএফডিএ), প্রকাশ গণ কেন্দ্র, রুরাল এন্ড আরবান ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (রাউডো), সার্ভিসেস ফর ইকুয়িটি এন্ড ইকোনোমিক ডেভেলপমেন্ট (সীড), তৃণমূল উন্নয়ন সংস্থা, হিউম্যান ইকনোমিক ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি-হিডস, রুরাল এডভান্সমেন্ট কমিটি ফর বাংলাদেশ ‘র্যাক-বাংলাদেশ’, গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক), ইকো-কনসার্ন এ্যাসিাসিয়েশন, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ কমিশন, গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (এটক) এবং এসো বাঁচতে শিখি (এবাস)।
ইসির নির্বাচন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা অনুযায়ী, যেসব সংস্থা গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে আসছে এবং গঠনতন্ত্রে এ বিষয়সহ সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান বিষয়ে নাগরিকদের মধ্যে তথ্য প্রচার ও উদ্বুদ্ধ করার অঙ্গীকার রয়েছে, কেবল সেসব বেসরকারি সংস্থাই নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা হিসেবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে পারে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন বা আছেন কিংবা নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা সময়ের মধ্যে কোনো নির্বাচনের প্রার্থী হতে আগ্রহী কোনো ব্যক্তি যদি আবেদনকারী কোনো সংস্থার প্রধান নির্বাহী কিংবা পরিচালনা পর্ষদের বা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য হয়ে থাকেন, তাহলে ওই সংস্থাকে নিবন্ধন দেয়া হবে না।
গণবিজ্ঞপ্তিটি নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের ওয়েবসাইটে (www.ecs.gov.bd) পাওয়া যাবে। পর্যবেক্ষক সংস্থা হিসেবে প্রাথমিকভাবে নিবন্ধনযোগ্য বেসরকারি সংস্থাসমূহের তালিকা দেখতে ক্লিক করুন এখানে।