cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ভারী বর্ষণ এবং পাহাড়ি ঢলে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলা। এ অবস্থায় পানিবন্দি মানুষদের রক্ষায় সেনা ও নৌবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান।
জেলা প্রশাসক জানান, টানা বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম নগরীতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টির পাশাপাশি সব উপজেলায় বন্যা দেখা দিয়েছে। ফটিকছড়ি ছাড়া সব উপজেলা কম-বেশি প্লাবিত হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলা। সাতকানিয়ার সব ইউনিয়ন পানিতে তলিয়ে গেছে।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলার বন্যাদুর্গত মানুষকে সহায়তা করার জন্য চট্টগ্রামের জিওসি ও নৌবাহিনীর সঙ্গে আলাপ করেছি। ইতোমধ্যে দুই উপজেলায় সেনা ও নৌবাহিনীর সদস্যরা বন্যার্তদের সহায়তায় কাজ শুরু করেছে।
এছাড়া বন্যার্তদের সহায়তার জন্য ৪০০ টন চাল, শুকনো খাবার বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জেলা প্রশাসক জানান।
এদিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম-বান্দরবান সড়কের বেশ কিছু জায়গা পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় চট্টগ্রামের সাথে এই দুই জেলার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সড়কে বন্যার পানি বেড়ে যাওয়ায় এ দুই পথে যান চলাচল সম্ভব হচ্ছে না। এতে চন্দনাইশ অংশে প্রায় তিন কিলোমিটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, চন্দনাইশ উপজেলার হাসিমপুর কসাইপাড়া এলাকা, সাতকানিয়ার কেরানিহাট এলাকা, হাসমত আলী শিকদারের দোকান ও লোহাগাড়ার বারআউলিয়া ডিগ্রি কলেজের সামনে দিয়ে বন্যার পানি প্রবাহিত হওয়ায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। রাস্তায় আটকে পড়েছে কয়েকশ যানবাহন। এছাড়াও দস্তিদারহাট এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় পার্বত্য জেলা বান্দরবানের সঙ্গে চট্টগ্রামসহ সারা দেশের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
দোহাজারী হাইওয়ে থানার ওসি খান মোহাম্মন ইরফান জানান, মঙ্গলবার ভোর থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চন্দনাইশ কসাইপাড়া এলাকায় পানির নিচে সড়ক তলিয়ে যাওয়াতে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। ফলে এছাড়া গাছবাড়িয়া এলাকা থেকে বাগিচার হাট পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটারের মত যানজট দেখা দিয়েছে। এতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ও বান্দরবান সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) সন্ধ্যা থেকে চট্টগ্রামসহ আশপাশের এলাকায় বৃষ্টিপাত শুরু হয়। দুইদিনের মাথায় সেটা অতি ভারি বর্ষণে রূপ নেয়। সোমবার সন্ধ্যার পর বৃষ্টিপাত বন্ধ হলেও মঙ্গলবার সকাল থেকে আবারও থেমে থেমে চলছে।