cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ১০০ নম্বরের মধ্যে ন্যূনতম ৩০ নম্বর পেলে পোষ্য কোটায় ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) কর্মকর্তাদের সন্তানরা। কিন্তু ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে এ পাশ নাম্বার তুলতেও ব্যর্থ হচ্ছে কর্মকর্তাদের সন্তানরা। ফলে পোষ্য কোটায় ভর্তির ক্ষেত্রে শর্ত শিথিলের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছে ইবি কর্মকর্তারা।
শনিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করে তারা। এ ছাড়া দাবি না মানলে আরও কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন কর্মকর্তারা।
আন্দোলনকারী কর্মকর্তারা জানান, ভর্তি পরীক্ষায় ৩০ নম্বর পেলে মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিবন্ধি, নৃ-গোষ্ঠী, উপ-জাতি, হরিজন দলিত জনগোষ্ঠী ও খেলোয়াড় কোটায় শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারে। পোষ্য কোটার ক্ষেত্রেও একই শর্ত রাখা হয়েছে। তাহলে কোটাধারীদের কী সুবিধা দেয়া হলো। পোষ্য কোটাধারীদের জন্য নাম্বার আরও কমানো হোক। হাতে গোনা কয়েকজন শিক্ষার্থীকে ন্যূনতম যোগ্যতায় ভর্তি নিলে আহামরি কোনো ক্ষতি হবে না।
তথ্যমতে, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ন্যুনতম ৩০ নম্বর প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন বলে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে কর্তৃপক্ষ। এতে পরীক্ষায় ন্যুনতম পাশ নম্বর (৩০) প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিবন্ধি, নৃ-গোষ্ঠী, উপ-জাতি, হরিজন দলিত জনগোষ্ঠী, খেলোয়াড় এবং পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থীদের বিভাগীয় শর্তপূরণ সাপেক্ষে ভর্তির জন্য আবেদন করার নির্দেশনা দেয়া হয়। যার ফলে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। কারণ পোষ্য কোটা থাকা সত্ত্বেও শর্তপূরণ না করতে পারায় তাদের সন্তানরা বিশেষ সুবিধায় ভর্তি হতে পারছেন না।
কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি এটিএম এমদাদুল আলম বলেন, পেয়ে আসা অধিকার, পোষ্য কোটাসহ বিশ্ববিদ্যালয় সকল অনিয়ম, দুর্নীতির বিচার ও আইন সবার জন্য সমান সেটা বিবেচনায় রেখে প্রশাসন পরিচালনা করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে ভাইস চ্যান্সেলর মহোদয় ও কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে আসছি। কিন্তু আল্টিমেটলি আমরা কোন ফল পাচ্ছি না। প্রশাসনের কাছে অনেকবার স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে, কিন্তু বিষয়টি প্রশাসন আমলে নিচ্ছে না। সুষ্ঠু ও নিয়মতান্ত্রিকভাবে প্রশাসন চলুক এটাই আমাদের চাওয়া।
আন্দোলনকালে কর্মকর্তারা দাবি আদায় না হলে ভবিষ্যতে আরও কঠোর কর্মসূচি পালনের হুশিয়ারি দেন।