cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ঢাকা শহরের সকল গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশ মুখে শনিবার সকাল ১১টা থেকে ৪টা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। এ ঘোষণা দিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শুক্রবার নয়াপল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দলটির মহাসমাবেশে ঘোষণা দেন তিনি। শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ১ দফা দাবিতে এ মহাসমাবেশ করছে দলটি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই সরকার আমাদের সমস্ত অর্জন ধ্বংস করেছে। আমাদের সামনে একটিমাত্র লক্ষ্য, আমাদের গণতন্ত্র ফিরে পেতে চাই। আমরা সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলেছি। সবাই একমত হয়েছি, এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। এই সরকারকে অবশ্যই যেতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে, নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে সরকার দেশে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করেছে। বিচার ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। দেশের প্রতিটি সেক্টর আজ ধ্বংস করে দিয়েছে। আজকে মানুষের কোনো অধিকার নেই। সব কিছু কেড়ে নিয়েছে এরা।
তিনি আরও বলেন, আজকে সম্বৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। এরজন্য আমরা ৩৬ দল একসাথে আন্দোলন করছি। এর বাইরেও যারা আছেন তারাও বলেছে এদের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব না। আমরা আন্দোলন শরিক সকল দলকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করবো। যে বিচার ব্যবস্থা ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত তা ফিরিয়ে দেয়া হবে। এ সরকার বিচার বিভাগ ও প্রশাসনকে ব্যবহার করে আবারও যেনতেন নির্বাচন করতে চায়। আজকে সরকারের অপকর্মের জন্য র্যাবসহ অনেকের বিরুদ্ধে স্যাংশন দেয়া হয়েছে। যা আমাদের জন্য লজ্জাজনক।
আটককৃত নেতাদের মুক্তি দাবি করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, পুলিশ প্রশাসনকে বলতে চাই, আপনারা অবৈধ সরকারের বেআইনি আদেশে কাজ করবেন না। আইনের শাসন মেনে চলুন। অন্যায়ভাবে কাউকে গ্রেপ্তার করবেন না।
মির্জা আব্বাস বলেন, আজকে আপনারা বৃষ্টিতে ভিজে না খেয়ে এই মহাসমাবেশে আছেন, তা দেখে আমি উজ্জীবিত হয়েছি। আমি কর্মীদের মাঝে আন্দোলনের স্পিরিট দেখতে পেয়েছি। এ সরকারের পতন সন্নিকটে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, লম্পট লুটেরা, ভুমিদূস্যরা আজ বলছে আগামীতে দরকার শেখ হাসিনার সরকার। যারা গণতন্ত্রকামী, যাদের মাঝে দেশপ্রেম আছে তারা এ সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশ তিনি বলেন, সকল শক্তির উৎস কর্মীরা। আপনারা মুক্তিযোদ্ধা। আপনারা যারা ঢাকায় আসেন তারা ঢাকায়ই থাকবেন। প্রধানমন্ত্রীর পরিজন কোথায় আছে সবাই জানে। ক্ষমতা হারালে আপনি কোথায় যাবেন ভাবতে থাকেন। রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুট করলে তা ফেরত দিয়ে জনগণের কাছে ক্ষমা চান।
খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আজকে এই মহাসমাবেশস্থলে ইন্টারনেট নেই। যারা ইন্টারনেট বন্ধ করেছে তারা অবৈধ সরকারের দালাল। যারা আমাদের সমাবেশে আসতে বাধা দিয়েছে তারা স্বৈরাচারের দোসর। যারা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে তারা জাতীয় বেইমান হিসেবে লিপিবদ্ধ থাকবেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহবায়ক আমানউল্লাহ আমান এবং দক্ষিণের আহবায়ক আবদুস সালামের সঞ্চালনায় মহাসমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ড. মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু, বরকত উল্লাহ বুলু, এজেডএম জাহিদ হোসেন, আহমেদ আজম খান, মীর নাছির উদ্দিন, নিতাই রায় চৌধুরী, শামসুজ্জামান দুদু, মোহাম্মদ শাহজাহান, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, বিলকিস জাহান শিরিন, আব্দুস সালাম আজাদ।
এছাড়াও বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রবিন, উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক, যুবদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, ছাত্রদলের সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েলসহ লাখো নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।