cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
জীবনের ৬০তম বসন্তে এসে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন জাতীয় পুরস্কারজয়ী অভিনেতা আশিস বিদ্যার্থী। বৃহস্পতিবার (২৫ মে) জামাইষষ্ঠীর দিনই কলকাতাতেই সেরেছেন দ্বিতীয় বিয়ে। আসমের মেয়ে রূপালি বড়ুয়াকে বিয়ে করেছেন তিনি, যিনি কিনা কলকাতার এক নামী ফ্যাশন হাউসে কর্মরত। অভিনেতার বিয়ের পরই সোশ্যাল মিডিয়ায় ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট করেছেন তার প্রাক্তন স্ত্রী অভিনেত্রী-গায়িকা রাজশ্রী বড়ুয়া।
আশিস বিদ্যার্থীর প্রাক্তন স্ত্রীর ইনস্টাস্টোরি দেখে অনেকেরই অনুমান তিনি ভালো নেই। ইনস্টাস্টোরিতে রাজশ্রী বড়ুয়া লেখেন, ‘মনে রাখবেন, সঠিক ব্যক্তি আপনাকে প্রশ্ন করবেন না যে আপনি তাদের কী বলতে চাইছেন! যাতে আপনি আঘাত পাবেন, তারা সেটা করবে না।’
আরও একটি পোস্টে রাজোশি যা লিখেছেন তার অর্থ, জীবনের অতিরিক্ত চিন্তা ছেড়ে তিনি জীবনে শান্তি অর্জন করতে সক্ষম। তিনি লিখেছেন, ‘আপনার মন থেকে অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা এবং সন্দেহ দূর হয়ে যাক। ব্যাখ্যা করতে গেলে বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে, শান্তি ও প্রশান্তি আপনার জীবনকে পূর্ণ করুক। আপনি অনেক দিন ধরেই শক্ত ছিলেন, আপনার আশীর্বাদ গ্রহণ করার সময় এসেছে। আপনি এর যোগ্য।’
উল্লেখ্য, আগে থেকেউ কলকাতার জামাই ছিলেন আশিস। একসময় অভিনেত্রী-গায়িকা রাজশ্রী বড়ুয়াকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। শকুন্তলা বড়ুয়ার কন্যা রাজশ্রী, তবে সেই বিয়ে টেকেনি। প্রাক্তন দম্পতির ২৩ বছরের এক পুত্রসন্তান রয়েছে। তবে নতুন প্রেমের কথা গোপনই রেখেছিলেন জাতীয় পুরস্কারজয়ী অভিনেতা।
এদিকে অভিনেতা আশিস বিদ্যার্থীও বিয়ের পর কলকাতায় তার অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। ভিডিওতে আশিস তার কলকাতার রাস্তায় ঘুরে বেড়ানোর অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন। তবে মজার বিষয় হল, ভিডিওটি বিয়ের আগে নাকি পরে তোলা হয়েছে সে বিষয়ে আশিস বিদ্যার্থী কিছুই খোলসা করেননি।
অন্যদিকে, দ্বিতীয় বিয়ে প্রসঙ্গে আশিস বিদ্যার্থী লিখেছেন,‘আমার জীবনের এই পর্যায়ে রূপালীর সঙ্গে বিয়ে হওয়াটা একটা অসাধারণ অনুভূতি। সকালে আমাদের কোর্ট ম্যারেজ হয়, তারপরে সন্ধ্যায় ছিল গেট-টুগেদার।’
আশিস বিদ্যার্থী ৩০০-র বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন। পাশাপাশি তিনি প্রায় ১১টি ভাষার চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। মূলত নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করেছেন অভিনেতা এবং প্রতিটি চরিত্রেই দর্শকদের আকর্ষণ করেছেন। ১৯৯৩ সালে ভিপি মেননের ছবি ‘সর্দার’ দিয়ে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। তার প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘দ্রোহকাল’, যার জন্য তিনি জাতীয় পুরস্কার পান।
Leave a Reply