cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্বকে বারবার হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।
তিনি বলেন, তারা (বিএনপি-জামায়াত) এ দেশের স্বাধীনতা, উন্নয়ন-অগ্রগতি মেনে নিতে পারে না। তাই তারা এখন নির্বাচন নিয়ে খেলা শুরু করেছে। পরিস্কারভাবে বলে দিতে চাই, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। যে সংবিধানের জন্য ৩০ লাখ মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে, ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি হয়েছে, যে সংবিধানের জন্য জীবনবাজি রেখে আমরা যুদ্ধ করেছিলাম সেই সংবিধানের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।
সোমবার বেলা ১১টায় মেহেরপুরের মুজিবনগর শেখ হাসিনা মঞ্চে মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা ১৪ বছরে বাংলাদেশকে চরম দরিদ্র দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে নিয়ে এসেছি আমরা। আজ বাংলাদেশ সারাবিশ্বে প্রশংসিত। আমরা খাদ্য, বিদ্যুতে স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু এখনো তারা বিরুদ্ধাচারণ করে যাচ্ছে। তাদের লক্ষ্য, সরকারেকে ক্ষমতাচ্যুত করা, উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করা।
হানিফ বলেন, বাঙালির স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা ছিল যুগ যুগ ধরে, শত শত বছর ধরে। বাঙালি শত শত বছর ধরে নির্যাতনের শিকার হয়েছে, বারবার আক্রমণের শিকার হয়েছে। কিন্তু আমাদের মুক্তির আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি। হাজী শরীয়তুল্লাহ ফরায়েজি আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালির মুক্তির জন্য প্রথম লড়াই-সংগ্রাম শুরু করেছিলেন। তিতুমীর বাশেরকেল্লা নির্মাণ করে বাঙালির মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন; কিন্তু ফল আসেনি। মাস্টারদা সূর্যসেন, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারসহ অনেকেই লড়াই করেছেন; কিন্তু আমাদের মুক্তি আসেনি।
তিনি বলেন, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু বলেছিলেন তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব। বাঙালি রক্ত দিয়েছে, ৫৬ হাজার বর্গমাইল রক্তে রঞ্জিত হয়েছে বহুবার; কিন্তু মুক্তি আসেনি। অবশেষে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণে বলেছিলেন, তোমরা ঐক্যবদ্ধ হও। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। আমরা জীবন দিয়ে হলেও বাংলাকে মুক্ত করবো। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা স্বাধীন বাংলা প্রতিষ্ঠা করেছি।
জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ও মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
জনসভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক। বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মো. আমিরুল আলম মিলন, পারভীন জামান কল্পনা, অ্যাডভোকেট গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা, নির্মল কুমার চ্যাটার্জি, মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরহাদ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক এম. এ খালেক।