cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বড়লেখা প্রতিনিধি:
বড়লেখা উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নের ঝগড়ি গ্রামে দিনে দুপুরে মাঠ থেকে এক ব্যবসায়ির লাখ টাকা দামের গরু চুরির পর জবাই করে মাংস ফ্রিজে লুকিয়েও শেষ রক্ষা হলো না চোর সিন্ডিকেটের হোতা নাজিম উদ্দিন ও তার ছেলে এমদাদুল হক মুন্নার। সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশ তাদের নিজ বাড়ি থেকে ফ্রিজে লুকিয়ে রাখা চোরাই গরুর মাংসের অংশ বিশেষসহ তাদের গ্রেফতার করেছে। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী গরুর মালিক মতি লাল দাস গ্রেফতার পিতা-পুত্রসহ চারজনের বিরুদ্ধে রাতেই থানায় গরু চুরির মামলা করেন। অন্য আসামিরা হলেন, কামরান আহমদ ও ছলিম উদ্দিন।
জানা গেছে, উপজেলার ঝগড়ি গ্রামের ব্যবসায়ি ও কৃষক মতি লাল দাস রোববার সকালে গৃহপালিত ছয়টি গরু বাড়ির পাশের মাঠে ঘাস খেতে রশি দিয়ে বেঁধে রাখেন। দুপুরে গরু আনতে গিয়ে দেখেন প্রায় লাখ টাকা দামের সবচেয়ে বড় গরুটি আর মাঠে নেই। খোঁজাখুঁজির পর সন্ধ্যার দিকে ঘটনাস্থলের কয়েকশ’ ফুট দূরে বিন্না বনে চুরি যাওয়া গরুটির চামড়া, ভুড়ি ও বেঁধে রাখার রশি পড়ে থাকতে দেখেন। বিষয়টি তিনি স্থানীয় ইউপি সদস্যকে জানান।
ইউপি সদস্যের খবরে থানার এসআই আতাউর রহমান সোমবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নিশ্চিত হন চোরেরা গরুটি জবাই করে মাংস নিয়ে গেছে। বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে তিনি পার্শ্ববর্তী নাজির খাঁ গ্রামের নাজিম উদ্দিনের বাড়িতে অভিযান চালান। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে নাজিম উদ্দিন ও তার ছেলে এমদাদুল হক মুন্না বসতঘরের সানসেডের ওপর লুকিয়ে পড়েন। সেখান থেকে তাদেরকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী পুলিশ তাদের ঘরের ফ্রিজে লুকিয়ে রাখা চোরাই গরুর মাংস উদ্ধার করে।
এসআই আতাউর রহমান জানান, ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর নানা আলামতের ভিত্তিতে তিনি ব্যবসায়ি মতি লাল দাসের গরু চুরির ঘটনায় সম্পৃক্ত দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার ও পরে তাদের হেফাজত থেকে মাংসও উদ্ধার করেন। মঙ্গলবার দুপুরে গ্রেফতার নাজিম উদ্দিন ও তার ছেলে এমদাদুল হক মুন্নাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর দুই আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।