cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষে ফলাফল আসতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডের বেসরকারী ফলাফল আমাদের নিউজরুমে এসে পৌঁছেছে।
সোমবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহন শেষে স্থানীয় ভাবে এসব ফলাফল ঘোষনা করেন সংশ্লিষ্ট প্রিজাইটিং কর্মকর্তারা।
১নং ওয়ার্ড
সিলেট জেলা পরিষদের নির্বাচনে ১নং ওয়ার্ডে সিলেট সিটি কর্পোরেশন ও সদর উপজেলা এলাকায় সদস্য পদে মাওলানা মো. মোছাদ্দিক আহমদ বিজয়ী হয়েছে।
২ নং ওয়ার্ড
সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে ২ নম্বর ওয়ার্ডে দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় বেসরকারি ভাবে বিজয়ী হয়েছেন হাতি প্রতিকের মতিউর রহমান মতি। তিনি পেয়েছেন ৭০ ভোট। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সৈয়দ মকবুল হোসেন টিউবওয়েল প্রতিকে পেয়েছেন ১০ ভোট।
৩নং ওয়ার্ড
সিলেট জেলা পরিষদের নির্বাচনে ৩নং ওয়ার্ডে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলায় সদস্য পদে নাহিদ হাসান চৌধুরী বেসরকারিভাবে বিজয়ী হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ৩৭টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন তিনি। নাহিদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শহিদুর রহমান রুমান (তালা মার্কা) পেয়েছেন ২৮টি ও আবুল আওয়াল কয়েস (হাতি মার্কা) পেয়েছেন ২৪টি ভোট।
৪ নং ওয়ার্ড
জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৪ নং ওয়ার্ডে বালাগঞ্জ উপজেলায় মো. নাসির উদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন।
৬ নং ওয়ার্ড
সিলেটের জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৬নং ওয়ার্ডে বিশ্বনাথ উপজেলায় জাপা সমর্থিত প্রার্থীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে বিজয়ী হয়ে সদস্য হলেন অ্যাডভোকেট গিয়াস উদ্দিন আহমদ। বিজয়ী প্রার্থী বিশ্বনাথ উপজেলা আ’লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক।
তার প্রতিদ্বন্ধি ছিলেন প্রার্থী ছিলেন সিলেট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী এহিয়া’র ছোট ভাই জাপা নেতা সহল আল রাজি চৌধুরী।
৭ নং ওয়ার্ড
সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচন সাধারণ সদস্য পদে ৭নং ওয়ার্ড গোলাপগঞ্জ থেকে বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক নিয়ে ৬৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন পৌর এলাকার দাড়িপাতন গ্রামের মো. ফয়জুল ইসলাম ফয়ছল। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাদেপাশা ইউনিয়নের কেওটকোনা গ্রামের অ্যাডভোকেট এম. মুজিবুর রহমান মুজিব তালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩১ ভোট। পশ্চিম আমুড়া ইউনিয়নের আমনিয়া গ্রামের মো. ফজলুর রহমান জসিম ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৮ ভোট ও বাঘা ইউনিয়নের রুস্তমপুর গ্রামের স্যায়িদ আহমদ সুহেদ অটোরিক্সা প্রতীক নিয়ে ২৫ ভোট পেয়েছেন।
১১নং ওয়ার্ড
সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১১নং ওয়ার্ডে কোম্পানীগঞ্জ এলাকায় সদস্য হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন আপ্তাব আলী কালা মিয়া। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন শাহ মোহাম্মদ জামালউদ্দিন।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন ও গোয়াইনঘাট উপজেলার নন্দীরগাঁও, তোয়াকুল ও রুস্তমপুর ইউনিয়নের ১২০টি ভোটের মধ্যে ১১৮টি ভোট কাস্ট হয়। এর মধ্যে আপ্তাব আলী কালা মিয়া অটোরিকশা প্রতীকে পেয়েছেন ৭২ ভোট এবং টিউবওয়েল প্রতীকে ৪৬ ভোট পেয়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন শাহ মোহাম্মদ জামালউদ্দিন। আর বৈদ্যুতিক পাখা নিয়ে মো. শামসুউদ্দীন কোনো ভোট পাননি।
১৩ নং ওয়ার্ড
ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনের ১৩ নং ওয়ার্ডে (জকিগঞ্জে) ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। ভোট গণনা শেষে সাড়ে ৩টার দিকে ফলাফল ঘোষণা করেন রির্টানিং কর্মকর্তা বিনয় ভূষণ দাস। বেসরকারি ফলাফলে ইফজাল আহমদ চৌধুরী (টিউবওয়েল) প্রতীকে ৬৫ ভোট পেয়ে সদস্য পদে নির্বাচিত হন।
তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সিলেট জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শামিম আহমদ (বৈদ্যুতিক পাখায়) পেয়েছেন ৪৯ ভোট। উপজেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রহমান (তালা) প্রতীকে পেয়েছেন ৩ ভোট। নির্বাচনে ১২০ জন ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন ১১৮ জন।
সংরক্ষিত ১ নং ওয়ার্ড
সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে সংরক্ষিত ১ নং ওয়ার্ডে বিপুল সংখ্যক ভোটের ব্যবধানে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন নারীনেত্রী এ জেড রওশন জেবিন রুবা। সিলেট সিটি কর্পোরেশন, সদর, দক্ষিণ সুরমা ও ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত এই ওয়ার্ডে ২৯১টি ভোটের মধ্যে বই প্রতীকে ২৫৯টি ভোট পেয়েছেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রওশন জেবিন রুবা।
সংরক্ষিত ২ নং ওয়ার্ড
সিলেটের জেলা পরিষদ নির্বাচনে ২ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ফের বিজয়ী হয়েছেন সুষমা সুলতানা রুহি। তিনি দোয়াত কলম প্রতিকে পেয়েছেন ১৩২ ভোট।
এ ওয়ার্ডে মোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিন জন। বাকি দুইজন হচ্ছেন ফারহানা রহমান ও নাজনীন আক্তার উর্মি। গত মেয়াদেও রুবা সিলেট জেলা পরিষদের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতার সহিত সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।
উল্লেখ্য, সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খানের কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। তবে জেলা পরিষদের সংরক্ষিত ৫টি ওয়ার্ডে ১৭ জন নারী এবং ১৩টি সাধারণ ওয়ার্ডে ৪৭ প্রার্থী মিলে দু’টি পদে মোট ৬৪ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।