cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় কাঠের গুড়ার সাথে লাল রং মিশিয়ে ম’রিচের গুড়া, ধানের কুঁড়ার সাথে বাসন্তি (হলুদ) রং মিশিয়ে হলুদের গুড়া আর চালের গুড়ার সাথে বাদামি রং মিশিয়ে তৈরি করা হয় ধনিয়া গুড়া।
রাত ভর চলে এই ভেজাল মসলা তৈরি কার্যক্রম। ভোররাতে ট্রাকে আর মিনি ট্রাকে লোড করে পাঠিয়ে দেয়া হয় সিলেটসহ বিভিন্ন জে’লায়। সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা আর আইনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে একটি জীর্ণ-শীর্ণ টিনের ঘরে দীর্ঘ ৫ বছর ধরে মানুষের সাথে এভাবে প্রতারণা করে আসছিল ঝর্ণা মসলা মিল নামে একটি প্রতিষ্ঠান।
বৃহস্পতিবার দক্ষিণ সুরমা’র লালারগাঁওয়ে গো’পন সূত্রের ভিতিত্তে খবর পেয়ে ভোক্তা অধিদপ্তর ও রেব যৌথভাবে অ’ভিযান চালায় ঝর্ণা মসলা মিল নামের এই ভেজাল মসলা তৈরির কারখানাতে।
জানা যায়, ভোক্তা অধিদপ্তর ও রেবের উপস্থিতি টের পেয়ে পেছনের ডোবায় নেমে অধিকাংশ শ্রমিক সাতরিয়ে পালিয়ে গেলেও ধ’রা পড়ে যায় ফজলুল হক নামের এক শ্রমিক। ধ’রা পড়ার পর ওই শ্রমিক সকল অ’পকর্মের স্বীকার উক্তি প্রদান করে ও কারখানটির মালিক স’ম্পর্কে সকল তথ্য প্রদান করে। তবে কারখানার মালিকের সাথে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সিলেটের বাহিরে আছেন বলে জানিয়ে তার ভাইকে কারখানাতে পাঠায়। কারখানার মালিকের ভাইয়ের উপস্থিতিতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪১ ও ৪২ ধারায় মসলা কারখানাটিকে ৩ লাখ টাকা জ’রিমানা করা হয়।
পাশাপাশি ভবিষ্যতে এ কারখানাতে আর কোন ভেজাল মসলা উৎপাদন করা হবে না ম’র্মে মুচলেখা নেয়া হয়।
অ’ভিযান চলাকালে কারখানাটিতে ২শ বস্তা ভেজাল মসলা ও ১২ ব্যাগ ক্ষতিকর রাসায়নিক রং পাওয়া যায়। এসময় এলাকাবাসীর উপস্থিতে সকল মসলা ও রংধ্বং,স করা হয়।
অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো.আমিরুল ইস’লাম মাসুদের নেতৃত্বে পরিচালিত এই অ’ভিযানে সার্বিক সহযোগিতা করে রেব ৯ এর একটি টহল টিম।
এসময় অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে ভোক্তা অধিকার বিষয়ক সচেতনতামূলক লিফলেট ও পাম্পলেট বিতরণ করা হয়। জনস্বার্থে এ ধরণের অ’ভিযান অব্যহত থাকবে বলেও অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়।