cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটে বিদ্যুতের রোস্টার শিডিউলেও বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। চাহিদার ৭০ ভাগ বিদ্যুৎ পেলে শিডিউল ঠিক রাখা সম্ভব। কিন্তু অর্ধেকের কম বিদ্যুৎ পাওয়ার কারণে বেশি সময় লোডশেডিং দিতে হচ্ছে।
এতে করে জনজীবনে ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। ব্যবসায়ীরা পড়েছেন ক্ষতির মুখে। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন- সরবরাহ কম থাকার কারণে রোস্টার শিডিউল মানা সম্ভব হচ্ছে না।
যতটুকু সম্ভব মানুষের ভোগান্তি কমানোর জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে। এদিকে- ১৩ ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের সূচি প্রকাশ করেছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) সিলেটের বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-২। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হবেন বলে মন্তব্য করেছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দারা।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে গত ১৯শে জুলাই থেকে সিলেটসহ সারা দেশে এলাকাভিত্তিক ২৪ ঘণ্টায় ১-২ ঘণ্টা করে রুটিন লোডশেডিং করার নির্দেশ দেয় সরকার। এ লক্ষ্যে দিনে ও রাতে ২ ঘণ্টা করে ২৪ ঘণ্টায় মোট ৪ ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের শিডিউল প্রকাশ করেছিল বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ, সিলেট।
কিন্তু তাদের প্রকাশিত শিডিউল ঠিক রাখা সম্ভব হচ্ছে না। লোডশেডিং দেওয়া হচ্ছে ৯ থেকে ১০ ঘণ্টা। নগরের বিদ্যুতের এমন পরিস্থিতি থাকলেও গ্রামাঞ্চলে অবস্থা আরও ভয়াবহ। জেলার অনেক জায়গায় দিনে ও রাতের ২৪ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে মোটের উপর ৪-৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকে। ফলে অসহনীয় ভোগান্তিতে রয়েছেন লোকজন।
দিনের বেশির ভাগ সময় বিদ্যুৎ না থাকায় প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস করছেন মানুষ। বিউবো’র বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-২ এর শিডিউলে দেখা যায়, তাদের আওতায়ভুক্ত এলাকাগুলোর বিভিন্ন স্থানে ১৩ ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।
নতুন শিডিউল অনুযায়ী মহানগরীর বালুচর, আরামবাগ, আল-ইসলাহ্, নতুন বাজার, গোপালটিলা, আলুরতল, টিবি গেট, সোনারপাড়া, মজুমদারপাড়া, পূর্ব-মিরাবাজার, দর্জিপাড়া, খারপাড়া, কুমারপাড়া, নাইওরপুল, ধোপাদিধীরপাড়, ঝর্ণারপাড়, কুশিঘাট, নয়াবস্তি, টুলটিকর, মিরাপাড়া, মেন্দিবাগ, সাদাটিকর, নোওয়াগাঁও, শাপলাবাগ, হকার্স মাকেট, কালীঘাট, আমজাদ আলী রোড, মহাজনপট্টি, মাছিমপুর, ছড়ারপার, উপশহর ব্লক-এইচ, আই, জে, ই, এফ, জি, সাদাটিকর,
রায়নগর, দর্জিবন্দ, বসুন্ধরা, খরাদিপাড়া, দপ্তরীপাড়া, আগপাড়া, কাজীটুলা, মানিকপীর মাজার, নয়াসড়ক, বারুতখানা, জেল রোড, হাওয়াপাড়া, চারাদিঘীরপাড়, চালিবন্দর, কাষ্টঘর, সোবহানীঘাট, বিশ্বরোড, জেলখানা, বঙ্গবীর, পৌরমার্কেট, শিবগঞ্জ, টিলাগড়, সবুজবাগ, সেনপাড়া, হাতিমবাগ, লামাপাড়া, রাজপাড়া উপশহর ব্লক-এ, বি,সি,ডি, তেররতন, মেন্দিবাগ পয়েন্ট, ডুবড়ীহাওর, নাইওরপুল, ধোপাদিঘীরপাড়, সোবহানীঘাট, বঙ্গবীর যতরপুর, মিরাবাজার,
আগপাড়া, ঝেরঝেরিপাড়া, মীরেরচক, মুক্তিরচক, মুরাদপুর, পীরেরচক এলাকাগুলো ২৪ ঘণ্টায় ১১ থেকে ১৩ ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের মধ্যে পড়বে। বিদ্যুৎ বিভাগ সিলেটের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুল কাদির জানিয়েছেন- চাহিদা বিবেচনা করে রোস্টার শিডিউল দেওয়া হয়েছিল।
এতেও কম বিদ্যুৎ পাওয়ার কারনে সিডিউল বিপর্যয় হচ্ছে। তবে- যে রোস্টার দেওয়া হয়েছে সেটির কম সময় লোডশেডিং দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি। সময় সময় বিদ্যুৎ প্রাপ্তি সাপেক্ষে এ লোডশেডিং কমিয়ে আনা হচ্ছে। সৌজন্যে: মানবজমিন
Leave a Reply