cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
২০১০ সালে শাশুড়িকে নিয়ে পালিয়ে সিলেটে চলে এসেছিলেন নেত্রকোণার আয়াতুল ইস’লাম। সিলেটে এসে বিয়েও করেন তারা।
এনিয়ে শশুরের মা’মলায় ২০১৩ সালে দেড় বছরের কারাদ’ণ্ড পেয়েছিলেন আয়াতুল। কিন্তু জামিন নিয়ে পালিয়ে যান রায় ঘোষণার আগেই। অবশেষে ৯ বছর পর পু’লিশের হাতে গ্রে’প্তার হয়েছেন।
নেত্রকোণার আটপাড়া উপজে’লার কৃষ্ণপুর এলাকা থেকে রোববার রাত ১১টার দিকে তাকে গ্রে’প্তার করে মোহনগঞ্জ থা’না পু’লিশ।
মোহনগঞ্জ থা’নার উপপরিদর্শক (এসআই) মমতাজ উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আয়তুলকে আ’দালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।’
গ্রে’প্তার ৩৩ বছরের আয়াতুলের বাড়ি মোহনগঞ্জ উপজে’লার সমাজ-সহিলদেও ইউনিয়নের মেদিপাথরখাটা গ্রামে।
উপপরিদর্শক জানান, আয়াতুল ২০১০ সালে নিজ গ্রামের এক তরুণীকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর শাশুড়ির সঙ্গে প্রে’মের স’ম্পর্ক গড়ে ওঠে তার। একপর্যায়ে শাশুড়িকে নিয়ে সিলেটে পালিয়ে গিয়ে তাকে বিয়ে করেন।
এ ঘটনায় ২০১১ সালের মা’র্চে মোহনগঞ্জ থা’নায় মা’মলা করেন তার শ্বশুর। ২০১৩ সালের জুন মাসে আয়াতুলকে দেড় বছরের সশ্রম কারাদ’ণ্ড, অনাদায়ে আরও দুই মাসের সশ্রম কারাদ’ণ্ড দেয় আ’দালত।
রায় ঘোষণার আগেই জামিনে মুক্ত হয়ে পালিয়ে যান আ’সামি। দীর্ঘ ৯ বছর পর রোববার রাতে অ’ভিযান চালিয়ে তাকে গ্রে’প্তার করে পু’লিশ।