সিলেটে অ’স্ত্র আইনে দায়ের করা মা’মলায় দুই ব্যক্তিকে ১৭ বছর করে সশ্রম কারাদ’ন্ড দিয়েছেন আ’দালত।

রোববার (৫ জুন) সিলেটের বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মিজানুর রহমান ভুঁইয়া এ রায় দেন।

দ’ন্ডপ্রাপ্ত দুই ব্যক্তি আব্দুল হাকিম কিবরিয়া ও ফজলু মিয়া ডা’কাত দলের সদস্য। আব্দুল হাকিম কিবরিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া জে’লার পাগাচং এলাকার চানপুর গ্রামের ছে’লে মোহাম্ম’দ আলীর ছে’লে। বর্তমানে তিনি জৈন্তাপুর উপজে’লার নিজপাট ইউনিয়নের রুপচেং গ্রামে বসবাস করছে। ফজলু মিয়া সুনামগঞ্জ জে’লার জগন্নাথপুর উপজে’লার স্বজনশ্রী গ্রামের আব্দুল কাইয়ুমের ছে’লে। বর্তমানে তার পরিবার সিলেট নগরীর উত্তর বালুচরে বসবাস করছে।

আ’দালতের এপিপি মালেকা পারভীন ভানু এসব তথ্য নিশ্চিত করে জানান, ২০২০ সালে জৈন্তাপুর থা’নায় দায়ের করা মা’মলায় রোববার বিচারক মিজানুর রহমান ভুঁইয়া অ’স্ত্র আইন ১৯৭৮ এর দুইটির ধারায় এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় কিবরিয়া ও ফজলু আ’দালতের কাঠগড়ায় ছিলেন।

আ’দালত সূত্রে আরও জানা যায়, ২০২০ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি জৈন্তাপুর থা’না পু’লিশের একটি দল উপজে’লার নিজপাট ইউনিয়নের রুপচেং গ্রামে ডাকত সদস্যের উপস্থিতির খবর পায়। তারা ডা’কাত আব্দুল হাকিম কিবরিয়ার ঘরে সংঘবদ্ধ অবস্থান করছিল। এর আগে ডা’কাতদল নাসির আহম’দ পাবেল নামের এক ব্যক্তির বাড়ির কলাপসিবল লক ভেঙে অ’স্ত্রের মুখে নগদ অর্থ, সোনা, মোবাইলসহ অন্যান্য জিনিসপত্র লুট করে।

পু’লিশের অ’ভিযানে ডা’কাত আব্দুল হাকিমের ঘর থেকে ডা’কাত আব্দুল হাকিম কিবরিয়া, ফজলু মিয়া, মো. রাসেল, আমিনুল ইস’লাম ও মো. মোশারফসহ বেশ কয়েকজনকে আ’ট’ক করা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পরবর্তীতে তাদের ঘর তল্লা’শি করে আব্দুল হাকিম কিবরিয়ার বিছানার নিচ থেকে একটি ওয়ান স্যুটার পাইপগান ও এক রাউন্ড কার্তুজ এবং ফজলু মিয়ার বিছানার নিচ থেকে একটি ওয়ান স্যুটার পাইপগান ও একটি কার্তুজ উ’দ্ধার করা হয়। এর প্রেক্ষিতে জৈন্তাপুর থা’না পু’লিশ অ’স্ত্র আইনে মা’মলা দায়ের করে আ’সামিদের আ’দালতে সোপর্দ করে।

সংবাদটি শেয়ার করুন:

• ফেইসবুক
• টুইটার
• গুগল প্লাস
• ইমেইল