cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
আমাদের চারপাশে প্রতিদিন এমন কিছু ঘটনা ঘটে যা সামনে আসার পর কার্যত চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় সবার। এমনিতেই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা বিয়ে সংক্রান্ত একাধিক অদ্ভুত ভিডিও ইতোমধ্যেই দেখতে পেয়েছি। বিয়ের আনন্দে বরের চোখে জল থেকে শুরু করে বিবাহের মঞ্চেই বর-কনের লড়াই সবকিছুই দেখে নিয়েছি আমরা। তবে, এবার যে ঘটনা ঘটেছে তা কার্যত এক কথায় নজিরবিহীন!
বিয়ের সুন্দর মুহূর্তগুলো ক্যামেরাবন্দি করার জন্য কোনো ফটোগ্রাফার আনেনি পাত্রপক্ষ। তাই বিয়ের আসর ছেড়ে পাশের বাড়ি চলে যান তরুণী। সেখান থেকে কোনোভাবেই তাকে আর ফিরিয়ে আনা যায়নি। ভারতের উত্তর প্রদেশে এমন অদ্ভুত কাণ্ড ঘটিয়েছেন স্বয়ং কনে।
গত সপ্তাহে কানপুরের দেহাত জেলায় মঙ্গলপুর থানার অন্তর্গত একটি গ্রামের এক মেয়ের সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছিল ভোগনিপুরের এক যুবকের। সামর্থ্যের সবটুকু দিয়ে সুন্দরভাবে ছাদনাতলা সাজিয়ে দিয়েছিলেন কনের কৃষক পিতা। বর এবং বরযাত্রীদের আপ্যায়নের সব ব্যবস্থাও করা হয়েছিল। এককথায়, চার হাত এক হওয়া ছিল শুধু সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু ছাদনাতলায় বর-কনে হাজির হওয়ার পরেও মালাবদল হলো না, বরং বিয়ের আসর ছেড়েই চলে গেলেন কনে। খবর : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
কারণ, জীবনের এমন বিশেষ একটি দিনে কনে সাজের ছবি উঠবে না, তা মেনে নিতে পারেননি ওই তরুণী। ফলে ছাদনাতলা থেকে বেরিয়ে সোজা প্রতিবেশীর বাড়ি চলে যান তিনি। এরপর সবাই মিলে অনেক চেষ্টা করেও তাকে আর বিয়েতে রাজি করানো যায়নি। কনের যুক্তি, যে ছেলে নিজের বিয়েকেই বিশেষ গুরুত্ব দেয় না, সে ভবিষ্যতে কীভাবে আমার খেয়াল রাখবে! ঘটনা গড়ায় থানা পর্যন্ত। তবে দুই পক্ষ সমঝোতা করে বিষয়টা মিটিয়ে নেওয়ায় মামলা-মোকদ্দমা হয়নি।
মঙ্গলপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) দরি লাল জানান, বিষয়টি পারস্পরিকভাবে মীমাংসা করা হয়েছে। দুই পক্ষ একে অপরকে দেওয়া মালামাল ও নগদ অর্থ ফেরত দিয়েছে। এরপর বউ না নিয়েই বাড়ি ফিরে গেছেন বর।
বিয়ে ভাঙার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘পাত্রপক্ষ ফটোগ্রাফারের ব্যবস্থা না করায় মেয়েটি রেগে যায় এবং বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানায়।’