cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নির্মাণ প্রকল্পে অবশেষে দুর্নীতি খুঁজে পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সোমবার (৮ নভেম্বর) দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মোহাম্মদ শফিউল্লাহ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মোহাম্মদ শফিউল্লাহ জানান, কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের একাডেমিক ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার (৮ নভেম্বর) একটি অভিযান পরিচালনা করে দুদকের এনফোর্সমেন্ট টিম। সমন্বিত জেলা কার্যালয়, কুষ্টিয়ার সহকারী পরিচালক মো. আলমগীর হোসেনের নেতৃত্বে সরেজমিন নির্মাণ প্রকল্প পরিদর্শন করে এনফোর্সমেন্ট টিম। এ সময় টিম কাজের মান যাচাই করে এবং প্রকল্প সংশ্লিষ্ট তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করে।
তিনি আরও বলেন, তথ্য-উপাত্ত ঘেঁটে দুদক টিম জানতে পারে মেডিকেল কলেজ ভবন নির্মাণের আগে ফিজিবিলিটি টেস্ট করা হয়নি। কুষ্টিয়া গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীর সঙ্গে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে এবং প্রকল্পের নথিপত্র সংগ্রহ করে দুদক টিম। অভিযানে প্রাপ্ত তথ্য-প্রমাণ যাচাই করে কমিশন বরাবর বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করবে দুদক এনফোর্সমেন্ট টিম।
গত ৫ জানুয়ারি একনেক সভায় প্রকল্পটির মেয়াদ আরও চার বছর বাড়ানোর প্রস্তাব তোলা হয়। তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসন্তোষ জানিয়ে তা ফেরত পাঠান। সম্প্রতি আরেক একনেক বৈঠকে প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত অনিয়মকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেন প্রধানমন্ত্রী।
২০১২ সালের ৩ মার্চ একনেকে অনুমোদন পায় ২৭৫ কোটি টাকা ব্যয়ের কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রকল্পটি। তিন বছরের মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনও তা হয়নি। তবে প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয় কয়েক দফা বেড়েছে।
তবে ২০২১ সালের অক্টোবরে পরিকল্পনা কমিশন জানায়, প্রকল্পের অগ্রগতি মাত্র ৬০ শতাংশ। সম্প্রতি প্রকল্পে অনিয়মের সঙ্গে জড়িতের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কমিশনকে নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। এমন সময়ই প্রকল্পে দুর্নীতি খুঁজে পেল দুদক। সূত্র: জাগো নিউজ