cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করো’নার ‘কোভিশিল্ড’ টিকার প্রথম ডোজ নেওয়া এক নারীকে টিকাদানকারী নার্স ভুলে দ্বিতীয় ডোজ দিয়ে ফেলেছেন মডার্নার ।
সিলেটের এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কেন্দ্রে করো’না টিকাদানের ৫ নম্বর বুথে মঙ্গলবার এই ঘটনা ঘটেছে।
বিষয়টি নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় পড়েছেন দুই ধরনের টিকা নেওয়া সিলেট নগরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কালীবাড়ি এলাকার বাসিন্দা সন্ধ্যা রানী দাস (৬০) ও তার পরিবার।
তবে নার্স ও হাসপাতা’লের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। সন্ধ্যা রানীর কোনো ধরনের শারীরিক সমস্যা হবে না। এক মাস পর তিনি পুনরায় মডার্নার টিকা নিতে পারবেন।
সন্ধ্যা রানীর টিকাদান কার্ডে দেওয়া তথ্যমতে, গত ২৬ এপ্রিল এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কেন্দ্রে কোভিড-১৯ টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছিলেন। এ সময় তাকে ‘কোভিশিল্ড’ দেওয়া হয়েছিল। গত ১৪ আগস্ট তার মোবাইল ফোনে দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণের তারিখ জানিয়ে এসএমএস আসে। যেখানে বলা হয়, ১৭ আগস্ট তাকে এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কেন্দ্রে গিয়ে দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে।
সে অনুযায়ী মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতা’লে যান সন্ধ্যা রানী। অনেকক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রের ৫ নম্বর বুথে গেলে টিকাদানকারী নার্স কাগজ না দেখেই সন্ধ্যা রানীকে মডার্নার টিকা দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে দেন।
পরে টিকাদান কার্ডে টিকার নাম লিখতে গেলেই বিষয়টি ধ’রা পড়ে। তাৎক্ষণিকভাবে সন্ধ্যা রানীর স্বজনেরা ঘটনার প্রতিবাদ জানায়। এ সময় নার্স ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং আশ্বস্ত করেন যে, এতে সন্ধ্যা রানীর শারীরিক কোনো ক্ষতি হবে না।
এর ব্যাখ্যায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, ওই নারীকে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়ার পর সাড়ে তিন মাস সময় অ’তিক্রান্ত হয়েছে। ফলে দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে অন্য ধরনের টিকা দেওয়ায় ওই নারীর কোনো ধরনের শারীরিক সমস্যা হবে না।
নার্সের এমন ভুল কী’ করে হলো সে বিষয়ে সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মক’র্তা মো. জাহিদুল ইস’লাম বলেন, এখানে উভ’য় পক্ষের ভুল ছিল। ওসমানী কেন্দ্রে শুধু মডার্নার টিকা দেওয়া হচ্ছে। যারা কোভিশিল্ডের টিকা নেবেন, তারা যেন নগর ভবন কেন্দ্রে যান- এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে অনেকবার। কিন্তু ওই নারী নগর ভবন কেন্দ্রে না গিয়ে ওসমানীতে এসে লাইনে দাঁড়ান। ওই নারী যখন টিকা নিতে যান তখন প্রচুর টিকাগ্রহীতার ভিড় ছিল। যে কারণে সংশ্লিষ্ট বুথের নার্স টিকা দেওয়ার আগে টিকা কার্ডটি দেখতে পারেননি। টিকা কার্ডটি দেখে নিলে এ ভুল হতো না।
ভবিষ্যতে যেন এমন ভুল আর না হয় সেটি সবাইকে কড়াকড়িভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানান মো. জাহিদুল ইস’লাম।
সন্ধ্যা রানীর জামাতা হিমেল সরকারের অ’ভিযোগ, তার শাশুড়ির মোবাইল ফোনে আসা এসএমএসে এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ কেন্দ্রের কথাই বলা হয়েছে। সে অনুযায়ী তিনি সেখানে যান। লাইনে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলেও কেউ তাকে নগর ভবনে গিয়ে টিকা দিতে হবে বলে কোনো তথ্য দেয়নি।