cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কনের বাড়িতে বরযাত্রীদের খাওয়া-দাওয়া শেষ। এর আগে সেরে ফেলা হয় বিয়ের পর্বটিও। তবে কনেকে শ্বশুরবাড়ি নেওয়ার আগ মুহূর্তে হাজির হন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে পালাতে থাকেন বরযাত্রীরা। বর ইব্রাহিম হোসেনও (২২) কিশোরী বউকে রেখে পালিয়ে যান। তবে আটক হন ঘটক। রোববার (৮ আগস্ট) বিকেল তিনটার দিকে পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার করমজা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
বর ইব্রাহিম হোসেন সাঁথিয়ার ফকিরপাড়া গ্রামের ফজর প্রামাণিকের ছেলে। আর কনে করমজা গ্রামের একটি স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। সাঁথিয়ার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মনিরুজ্জামান ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কনের অভিভাবক, ঘটক ও বর কনেকে আশ্রয়দানকারীদের বাল্যবিবাহ সংঘটনের অপরাধে সর্বমোট ১৩০০০/- টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেন।
সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম জামাল আহমেদ জানান, করমজায় ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরীর বিয়ের খবর আসে। এরপরই সাঁথিয়ার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মনিরুজ্জামান পুলিশ ফোর্সসহ মেয়ের বাবা মো. রিপন আলীর বাড়িতে যান। কিন্তু তারা পৌঁছার আগেই বিয়ে সম্পন্ন হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বর ও যাত্রীরা পালিয়ে যান। তবে ঘটককে পুলিশ আটক করতে সক্ষম হয়। ঘটকের তথ্যমতে বর-কনেকে এক প্রতিবেশীর বাড়িতে পাওয়া যায়। এ সময় বর ঘরের জানালা ভেঙে পালিয়ে যান। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।