cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সত্তরোর্ধ্ব মোস্তাক আহম’দ খান। করো’না পজেটিভ। জীবন বাঁ’চাতে প্রয়োজন একটি আইসিইউ বেড। কিন্তু সিলেটের কোথাও খুঁজে পাচ্ছেন না আইসিইউ বেড। বাধ্য হয়ে সিলেটের শামসুদ্দিনের সামনে গাড়িতেই অক্সিজেন সা’পোর্ট নিয়ে আছেন। সঙ্গে তার ছে’লে সুমন আহম’দ। আইসিইউ বেড খুঁজে পেতে সঙ্গে থাকা স্বজনরাও ঘুরছেন হাসপাতাল থেকে হাসপাতা’লে। এমন দৃশ্য চোখে পড়ে গতকাল দুপুরে সিলেটের শহীদ শামসুদ্দিন আহম’দ হাসপাতা’লের সামনে।
একটি আইসিইউ বেডের জন্য অন্তহীন অ’পেক্ষা থামছে না মোস্তাকসহ করো’না আ’ক্রান্ত আরও অনেক রোগীর। মোস্তাক আহম’দ খানের বাড়ি সিলেটের বিয়ানীবাজারের নোয়াগ্রামে। কয়েকদিন ধরে তিনি সর্দি জ্বরে আ’ক্রান্ত। বাড়িতেই থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন। এরইমধ্যে নমুনা দিয়েছিলেন পরীক্ষার জন্য। রিপোর্ট এসেছে পজেটিভ। ক্ষণে-ক্ষণে তার পরিস্থিতি খা’রাপের দিকে যাচ্ছে। এ কারণে গত সোমবার সন্ধ্যায় স্বজনরা তাকে নিয়ে ছুটে আসেন সিলেটে। প্রথমে বেসরকারি হাসপাতা’লে একটি আইসিইউ বেডের জন্য খোঁজ করেন। কিন্তু কোথাও মেলেনি আইসিইউ বেড। স্বজনদের পরিচিত একটি বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মাত্র ১০ ঘণ্টার জন্য একটি আইসিইউ বেড দেয়। সেখানে রাতে রাখা হয় মোস্তাক আহম’দ খানকে। আইসিইউ সা’পোর্টে তার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছিলো। কিন্তু পূর্বের কথামতো মোস্তাক আহম’দ খানের স্বজনরা ১০ ঘণ্টা পর ওই হাসপাতা’লের আইসিইউ থেকে নিয়ে আসতে হয়েছে। রাতে অনেক চেষ্টা তদবির করেও একটি আইসিইউ বেডের যোগাড় করতে পারেননি স্বজনরা। দুপুরের দিকে অক্সিজেন সা’পোর্ট সম্বলিত একটি এম্বুলেন্সে তুলেন বৃদ্ধ মোস্তাক আহম’দ খানকে। এরপর দুপুর ১২টার দিকে তাকে নিয়ে আসা হয় সিলেটের কোভিড ডেডিকেডেট হাসপাতাল শহীদ শামসুদ্দিন আহম’দ হাসপাতা’লে। সেখানে উপস্থিত হলেও আইসিইউ বেড খালি পাওয়া যায়নি। হাসপাতা’লের ভেতরে থাকা অনেক রোগীই আইসিইউ’র অ’পেক্ষায় রয়েছেন। এরপরও আইসিইউ পাওয়ার আশা ছাড়েননি স্বজনরা। নানা তদবির, চেষ্টা চালাতে থাকেন। বেলা ২টা পর্যন্ত আইসিইউ’র অ’পেক্ষায় বাইরে গাড়িতেই ছিলেন মোস্তাক আহম’দ খান। আর গাড়িতে বসেই পিতার মুখের দিকে চেয়ে ছে’লে সুমন আহম’দ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছিলেন।
ছে’লে সুমন আহম’দ খান জানিয়েছেন- শামসুদ্দিনে আইসিইউ’র জন্য চেষ্টা চলছে। একটি আইসিইউ বেড খালি হওয়ার কথা বলে তারা জানিয়েছেন। এ কারণে গুরুতর অ’সুস্থ পিতাকে নিয়ে হাসপাতা’লের সামনেই অক্সিজেন সম্বলিত গাড়িতেই রয়েছেন। তিনি জানান- অ’পেক্ষা করা ছাড়া তো আর কোনো উপায় নেই। সিলেটের বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে তারা আইসিইউ বেড খালি পাননি। এ কারণে শামসুদ্দিনই তাদের কাছে শেষ ভরসা।