cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
হিফজুর পরিবারে কলহ ছিল। গত দুই মাসে দুবার সালিশ করেছেন তিনি। আগামীকাল শুক্রবার তার শ্যালিকার বিয়ে হওয়ার কথা। সেই বিয়েতে যাওয়া না যাওয়া নিয়েও অন্তঃসত্ত্বা আলেয়া বেগমের সঙ্গে তার ঝগড়া হয়। পারিবারিক কলহের জের ধরে সিলেটের গোয়াইনঘাটে দুই শি’শুসহ তাদের মাকে গলা কে’টে হ’ত্যার ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানায় পু’লিশ।
বুধবার সকাল ৮টার দিকে গোয়াইনঘাটের ফতেহপুর ইউনিয়নের বিন্নাকান্দি দক্ষিণপাড়া গ্রাম থেকে নি’হতদের ম’রদেহ উ’দ্ধার করা হয়।
তবে মঙ্গলবার রাতের কোনো একসময় এ হ’ত্যাকা’ণ্ড ঘটে।
নি’হতরা হলেন— উপজে’লার বিন্নাকান্দি দক্ষিণপাড়া গ্রামের বাসিন্দা হিফজুর রহমানের স্ত্রী’ অন্তঃসত্ত্বা আলেয়া বেগম (২৭), ছে’লে মিজান আহম’দ (১১) ও মে’য়ে তানিসা (৫)।
আ’হত হিফজুর রহমানকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে পু’লিশি প্রহরায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তিনি আশ’ঙ্কা’মুক্ত বলে জানিয়েছেন চিকৎসকরা।
সুরতহাল শেষে ময়নাত’দন্তের জন্য লা’শ তিনটি একই মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে পাঠায় পু’লিশ। প্রাথমিকভাবে পারিবারিক কলহ থেকেই এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করছে পু’লিশ। এবং হিফজুর রহমানই পু’লিশের প্রধান স’ন্দেহের তালিকায় রয়েছেন।
ইস’লাম নামে এক প্রতিবেশী জানান, হিফজুর পরিবারে কলহ ছিল। গত দুই মাসে দুবার সালিশ করেছেন তিনি। শুক্রবার হিফজুরের শ্যালিকার বিয়ে হওয়ার কথা। সেই বিয়েতে যাওয়া না যাওয়া নিয়েও তাদের মধ্যে সোমবার ঝগড়া হয়।
গোয়াইনঘাট থা’নার ওসি আব্দুল আহাদ জানান, বুধবার ভোরে আত্মীয় ফয়েজ মিয়াকে মোবাইলে কল দিয়ে হিফজুর বলেন, আমি অ’সুস্থ হাসপাতা’লে নিতে হবে, টাকা-পয়সা নিয়ে দ্রুত চলে আসেন।
এ খবর পেয়ে তিনি (ফয়েজ) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ওই বাড়িতে পৌঁছান। সেখানে পৌঁছে ডা’কাডাকির পরও দরজা না খোলায় প্রতিবেশীদের ডেকে আনেন তিনি (ফয়েজ)। পরে কাঁচাঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে একই বিছানায় চারজনকে র’ক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান। এ সময় চারজনকেই মৃ’ত মনে হয়।
স্থানীয়রা ছবি তুলতে গেলে ক্যামেরার ফ্লা’শে চোখ খুলে আবারও চোখ বন্ধ করে ফেলেন হিফজুর। স্থানীয়রা তখন তার কাছে গিয়ে দেখেন শ্বা’স-প্রশ্বা’স স্বাভাবিক। তার শরীরে বেশ কিছু আ’ঘাতের চিহ্ন আছে। দ্রুত তাকে উ’দ্ধার করে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে পাঠানো হয়। সেখানে পু’লিশি প্রহরায় তার চিকিৎসা চলছে। হিফজুর শরীরে গুরুতর কোনো আ’ঘাত নেই। কিন্তু তার জ্ঞান ফেরেনি।
হ’ত্যাকা’ণ্ডের খবর পেয়ে সিলেটের ডিআইজি মফিজ উদ্দিন, সিলেটের পু’লিশ সুপার ফরিদ উদ্দিন, গোয়াইনঘাট উপজে’লা নির্বাহী অফিসার তাহমিলুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
পু’লিশ সুপার মোহাম্ম’দ ফরিদ উদ্দিন জানান, প্রাথমিকভাবে পু’লিশ দুটি বিষয় নিয়ে ত’দন্ত চালিয়ে যাচ্ছে। বিষয় দুটি হলো— জমি ও পারিবারিক কলহ।
তবে ঘটনাস্থলের আলামত, হিফজুরের শরীরের আ’ঘাত এবং ফোনকলের বিষয়গুলো দেখে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে— পারিবারিক কলহের কারণেই হিফজুর স্ত্রী’-সন্তানদের বঁটি দিয়ে কু’পিয়ে ও জবাই করে খু’ন করেন। এর পর নিজের শরীরে কিছু আ’ঘাত করে মৃ’তের মতো পড়ে থাকার ভান ধরেন।
স্থানীয় বিরোধের বিষয়েও বেশ কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তবে এখনও কাউকে আ’ট’ক কিংবা গ্রে’প্তার করেনি পু’লিশ। জ্ঞান ফিরলে হিফজুরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তখন বিষয়টি পরিষ্কার হবে।
সিলেটের ডিআইজি মফিজ উদ্দিন বলেন, শিগগিরই হ’ত্যাকা’ণ্ডের র’হস্য উদ্ঘাটন করতে পারব বলে আম’রা আশাবাদী।