cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের গোয়াইনঘাটে ঘরের ভেতরে দুই শি’শু সন্তানসহ আলিমা বেগম (৩০) নামের এক নারীকে কু’পিয়ে হ’ত্যা করা হয়েছে। আ’হত হয়েছেন ওই নারীর স্বামী হিফজুর রহমানও (৩৫)।
তবে পু’লিশের ধারণা, স্ত্রী’ ও সন্তানদের হ’ত্যায় হিফজুরই জ’ড়িত থাকতে পারেন।
এই ঘটনায় সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যায় হিফজুর-আলিমা দম্পত্তির মেজো ছে’লে আফসান (৫)। ঘটনার রাতে আফসান মামা’র বাড়িতে ছিলো।
মঙ্গলবার রাতে অথবা বুধবার ভোরের কোনো একসময়ে এই হ’ত্যাকা’ন্ডের ঘটনা ঘটে বলে ধারণা পু’লিশের।
ঘরের ভেতরে ঘুমের মধ্যেই খু’ন হন গোয়ানঘাট উপজে’লার ফতেহপুর ইউনিয়নের বিন্নাকান্দি দক্ষিণ পাড়া গ্রামের আলিমা বেগম (৩০) ও তার দুই সন্তান মিজান (১০) এবং তানিশা (৩)।
এদিকে, মা ও ভাই-বোন হ’ত্যার খবর এখনও জানে না শি’শু আফসান। তাকে এখনও হ’ত্যাকা’ন্ডের বিষয়টি জানানো হয় নি বলে স্বজনরা জানিয়েছেন।
আফসানের নানা (খু’ন হওয়া আলিমা’র বাবা) আইয়ুব আলী বলেন, আফসান বর্তমানে আমাদের বাড়িতে আছে। তাকে মা ও ভাইবোনের মৃ’ত্যুর খবর জানানো হয়নি। সে ওই বাড়িতে থাকলে হয়তো তাকেও হ’ত্যা করা হতো।
বুধবার সকালে গোয়াইনঘাট উপজে’লার ফতেহপুর ইউনিয়নের বিন্নাকান্দি দক্ষিণপাড়া থেকে তিনজনের ম’রদেহ উ’দ্ধারের পাশপাশি ঘর থেকে আ’হত অবস্থায় আলিমা’র স্বামী হিফজুর উ’দ্ধার করে পু’লিশ। হিফজুর পু’লিশ প্রহরায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে চিকিৎসাধীন আছেন। তার আচরণ প্রথম থেকেই স’ন্দেহ’জনক বলে জানিয়েছে পু’লিশ।
ঘটনার পর পু’লিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলো সম্পত্তিসংক্রান্ত বিরোধ থেকে এই হ’ত্যাকা’ন্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। তবে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত এবং বিভিন্নজনকে জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে এখন পু’লিশের স’ন্দেহের তীর আ’হত হিফজুরের দিকেই।
সিলেটের গোয়ানঘাট থা’নার ভা’রপ্রাপ্ত কর্মক’র্তা (ওসি) আব্দুল আহাদ বলেন, কিছু ঘটনার প্রেক্ষিতে আম’রা হিফজুরকে স’ন্দেহ করছি। তিনি হাসপাতা’লে পু’লিশের নজরদারিতে আছেন। তবে এখনই নিশ্চিত করে কিছু বলা যাবে না।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত মা’মলা হয়নি এবং কাউকে আ’ট’ক করা হয়নি বলে জানান ওসি।
স্থানীয় লোকজন জানান, বুধবার সকালে অনেক বেলা পর্যন্ত ঘুম থেকে উঠছিলেন না হিফজুরের পরিবারের সদস্যরা। দেরী দেখে প্রতিবেশিরা হিফজুরের ঘরের সামনে যান। এসময় ভেতর থেকে কা’ন্নার শব্দ শুনে দরজায় ধাক্কা দেন তারা।
প্রতিবেশিরা জানান, দরজার সিট’কিনি খোলাই ছিলো। ভেতরে প্রবেশ করে খাটের মধ্যে তিন জনের জবাই করা ম’রদেহ ও হিফজুরকে র’ক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান তারা। পরে পু’লিশে খবর দিলে গোয়াইনঘাট থা’না পু’লিশ গিয়ে লা’শ তিনটি উ’দ্ধার করেন এবং হিফজুরকে হাসপাতা’লে পাঠান।
খবর পেয়েই সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ পিপিএম ও জে’লা পু’লিশ সুপার মোহাম্ম’দ ফরিদ উদ্দিন পিপিএমসহ পু’লিশের উর্ধ্বতন কর্মক’র্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
ঘটনাস্থল থেকে বুধবার সিলেটের পু’লিশ সুপার ফরিদ উদ্দিন আহম’দ বলেন, কী’ কারণে হ’ত্যা করা হয়েছে তা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে জমিসংক্রান্ত কোনো বিরোধ রয়েছে কী’ না খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অনান্য বিষয়গুলোও আম’রা খতিয়ে দেখবো। আ’হত হিফজুরের সাথে কথা বললেও কিছু তথ্য পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, পেশায় দিনমজুর হিফুজর তার মামা’র বাড়িতে ঘর বানিয়ে থাকেন। তার বাড়ি পাশ্ববর্তী গ্রামে। হিফজুর যে ঘরে থাকতেন ওই ঘরটি তার মায়ের পৈত্রিক সম্পত্তি থেকেপ্রাপ্ত।