cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটে ১০ দিনের মধ্যে ১০ দফা ভূমিকম্পের পর সম্ভাব্য বিপর্যয় আমলে নিয়ে জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে নগরীর ঝুঁ’কিপূর্ণ ভবন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় নেমেছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এ পর্যবেক্ষণে ভবনগুলো চিহ্নিত করে ভাঙ্গার বদলে সক্ষমতা বাড়িয়ে কাজে লাগানোর দিকে গুরুত্ব দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শাহ’জালাল বিজ্ঞান ও প্রযু’ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল এন্ড অ্যানভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. জহির বিন আলম।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার পৃথক দু’টি দল পর্যবেক্ষণ করেছে। আর শুক্রবার একটি দল কাজ করেছে। প্রতি দলে ৪ জন করে সদস্য রাখা হয়েছে। আগামীতে তা আরও বাড়ানো হবে। তবে এসব পরীক্ষায় ভবনগুলোকে কি ভাবে সক্ষমতা বাড়িয়ে কাজে লাগানো যায় সেদিকে লক্ষ রাখা হবে। ভাঙার দিকে আম’রা কোন অবস্থাতে যেতে চাই না। কিন্তু যেসব ভবন একেবারেই দূর্বল, বা কোন ভাবে কাজে লাগানো সম্ভব না সেগুলো ভাঙ্গা ছাড়া হয়ত কোন উপায় থাকবে না। তা না হলেয়াশা করছি কোন ভবন ভাঙ্গা হবে না।
অধ্যাপক ড. জহির বিন আলম বলেন, আপাতত আম’রা ঝুঁ’কিপূর্ণ হিসেবে ইতোমধ্যে যেসব মা’র্কেট চিহ্নিত হয়েছে সেগুলো পরীক্ষা করছি। পর্যায়ক্রমে সকল মা’র্কেট-ভবন পরীক্ষা করা হবে। এখন কাজ করছেন শাবির শিক্ষক ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীরা। প্রথম দিনই নগরীর মধুবন সুপার মা’র্কেট, মিতালি ম্যানশন, সমবায় ভবন, সিটি সুপার মা’র্কেট, রাজা ম্যানশন, সুরমা মা’র্কেট এবং দরগাহ গেট এলাকার হোটেল আজমেরীতে পরীক্ষা চলে বলে জানান তিনি। এমনকি শুক্রবার একটি পর্যবেক্ষণ দল নগরীর দুইটি ভবনে পরীক্ষা করেছে বলেও জানান তিনি।
যেগুলো পরীক্ষা হয়েছে সেগুলো থেকে কি সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে এমন প্রশ্নে জহির বিন আলম বলেন, এখনো পরীক্ষা চলছে। আম’রা এগুলোর ব্যাপারে একটি প্রতিবেদন তৈরি করব। তবে বিশেষ কিছু না হলেভাঙার কোন পরিকল্পনা নাই এটি বলাযায়।
এই মুহূর্তে বিশেষজ্ঞরা ভূমিকম্প নিয়ে গবেষণার চেয়ে ভূমিকম্প ঝুঁ’কির শহরে মানুষকে বাঁ’চানো বা ক্ষয়ক্ষতি কিভাবে কমিয়ে আনা যায় সেদিকে লক্ষ রেখেই কাজ শুরু করেছেন। এর অংশ হিসেবে আগামী ৬ মাসের মধ্যে নগরীর সকল ভবনের সক্ষমতা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রতিবেদন জমা দেবেন। চিহ্নিত করবেন ঝুঁ’কিপূর্ণ সব ভবন। এ বিষয়ে করণীয় ঠিক করতে বুধবার (৯ জুন) বিকেলে শাবিপ্রবিতে জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সাথে কাজ করতে আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্তে পৌঁছান শাবির বিশেষজ্ঞরা।
এর আগে গত ২৯ মে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ৭ দফায় ভূমিকম্পে কেঁপে উঠে সিলেট। পরদিন ৩০ মে ভোর রাতে ফের ভূমিকম্প অনুভূত হয়। পরে বিশেষজ্ঞদের পরাম’র্শে নগর কর্তৃপক্ষ থেকে বড় ভূমিকম্পের আগাম সতর্কতা হিসেবে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করে সিসিক। চিহ্নিত করা হয় ২৪টি ঝুঁ’কিপূর্ণ ভবন। নির্দেশ দেওয়া হয় ১০ দিন বন্ধ রাখার। কিন্তু ৯ দিনের মা’থায় গত সোমবার (৭ জুন) সন্ধ্যায় ফের দুই দফা ভূমিকম্পে কেঁপে উঠে সিলেট নগর। ফাটল ধ’রা দেয় রাজা জিসি হাইস্কুলের ‘কা’ম’রান ভবন’ ও শাহ’জালাল বিজ্ঞান ও প্রযু’ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি ভবনে। এতে আবারও নড়েচড়ে বসেছে সিসিক কর্তৃপক্ষ। গ্রহণ করছে নতুন পদক্ষেপ।