cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ১৮টি ওয়ার্ডকে রেড জোনে রাখার প্রস্তাব করেছে জেলা সিভিল সার্জন অফিস। এছাড়া ৪টি ওয়ার্ডে হলুদ জোন আর ৫টি ওয়ার্ডকে সবুজ জোনে রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। সিলেট বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য)’র কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ডা. মো. আনিসুর রহমান রোববার (১৪ জুন) রাত ১০টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ১২, ১৩, ১৪, ১৬, ১৭, ১৯, ২০, ২১, ২২ নং ওয়ার্ড রেড জোনে রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। আর সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ১০, ১৫, ১৮, ২৭ নং ওয়ার্ড হলুদ জোনে রাখা হয়েছে। অন্যদিকে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ১১, ২৩, ২৪, ২৫, ২৬ নং ওয়ার্ডকে সবুজ জোনে চিহিৃত করেছে সিভিল সার্জন অফিস।
করোনাভাইরাসের উচ্চ ঝুঁকি সম্পন্ন (রেড জোন) হিসেবে অর্ধশতাধিক এলাকাকে চিহ্নিত করেছে সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় সারাদেশের মতো সিলেটেও জোনিং করা হয়। সোমবার (১৫ জুন) বিষয়টি চূড়ান্ত হতে পারে বলে জানা গেছে।
এসব জোনিং এলাকায় কেন্দ্রীয় একটি কমিটির অধীনে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলের নেতৃত্বে পুলিশ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও সিটি কর্পোরেশনের প্রতিনিধিসহ স্থানীয় মানুষকে সম্পৃক্ত করে কমিটি গঠনের মাধ্যমে লকডাউনসহ অন্যান্য বিষয় বাস্তবায়িত হবে।
এর আগে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেশের সিলেটসহ তিনটি বিভাগ, ৫০টি জেলা ও ৪০০টি উপজেলাকে পুরোপুরি লকডাউন দেখানো হয়েছিল। আর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে শনিবার (৬ জুন) সর্বশেষ আপডেট করা তালিকায় সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ ও সিলেট জেলাকে পুরোপুরি লকডাউন হয়েছিল। যদিও এরপর এ বিষয়ে এখনো সিলেট জেলা প্রশাসনে কোন নির্দেশনা আসেনি।
এদিকে সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ মণ্ডল বলেন, রোববার সারাদিনে সিলেটের প্রত্যেক উপজেলার প্রত্যেক ইউনিয়ন এবং সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রত্যেক ওয়ার্ড রেড, গ্রিন ও ইয়েলো জোনে ভাগ করা হয়েছে। আগামীকাল সোমবার জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে জোনগুলো অনুমোদন হবে। পরশুদিন সার্কিট হাউজে মাল্টিসেক্টরাল সভায় এটি প্রকাশ করা হবে।’