cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট-ফেঞ্চুগঞ্জ সড়কের দক্ষিণ সুরমার শিববাড়ি বাজার সংলগ্ন সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া অ’জ্ঞাত ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া গেছে। লা’শটি সিলেটের পর্যটন এলাকা জাফলংয়ের পাথর ব্যবসায়ী আবুল কালামের।
শুক্রবার নি’হতের পরিবারের সদস্যরা জানান, আবুল কালাম গত (১০ জুন) বুধবার সিলেট মহানগরের দক্ষিণ সুরমার মোগলাবাজার থানা এলাকার এক ব্যক্তির কাছে পাথর ব্যবসার পাওনা টাকার জন্য গিয়ে আর বাড়ি ফেরেননি। শুক্রবার (১২ জুন) সকালে বিভিন্ন অনলাইন গণমাধ্যমে ছবি দেখে মরদেহটি আবুল কালামের বলে তার পরিবারের লোকজন শনাক্ত করেন। আবুল কালাম (৫০) গোয়াইনঘাট উপজেলার পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের কান্দুবস্তি গ্রামের বাসিন্দা।
নিহ’তের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘ প্রায় ত্রিশ বছর ধরে আবুল কালাম জাফলং এলাকায় পাথর ব্যবসা করে আসছিলেন। কোয়ারি থেকে পাথর ক্রয় করে তা অন্যত্র বিক্রি করাই ছিল তার ব্যবসার ধরণ। এরই ধারাবাহিকতায় বেশ কিছুদিন ধরে সিলেটের মোগলা বাজার এলাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে পাথর সরবরাহ করে আসছিলেন তিনি। গত বুধবার বিকেলে পাথর বিক্রির বকেয়া টাকার জন্য বাড়ি থেকে বের হন আবুল কালাম। এরপর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
এরই মধ্যে গত বৃহস্পতিবার (১১ জুন) বেলা ১১টায় সিলেট-ফেঞ্চুগঞ্জ সড়কের পাশে শিববাড়ি বাজারের ষাটঘর নামক এলাকা থেকে অজ্ঞা’ত পরিচয়ের এক ব্যক্তির লা’শ উদ্ধার করে মোগলাবাজার থানা পু’লিশ। পরে লা’শের ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের মর্গে পাঠানো হয়। তাকে হ’ত্যা করে বুধবার রাতের কোনো এক সময়ে রাস্তার পাশে ফেলে রাখা হয়েছে বলে ধারণা করা হলেও কে বা কারা তাকে হ’ত্যা করেছে এ বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেনি পু’লিশ।
খবর পেয়ে আজ শুক্রবার সকালে ওসমানী মেডিকেল কলেজের মর্গে গিয়ে নিহতের ভাতিজা মো. সুমন মিয়া ম’রদে’হটি তার চাচা পাথর ব্যবসায়ী আবুল কালামের বলে শনাক্ত করেন।
সুমন বলেন, পাওনা টাকার জন্য গিয়ে আমার চাচা লাশ হয়ে ফিরবেন আমরা কখনও ভাবতেও পারিনি।
এ ব্যাপারে সিলেট মহানগর পুলি’শের মোগলাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত ক’র্মকর্তা (ওসি) আক্তার হোসেন বলেন, মরদেহের শরীরে বাহ্যিক কোনো আ’ঘাতের চিহ্ন নেই। তারপরও বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। ময়নাত’দন্ত রিপোর্ট পেলে হ’ত্যা কিনা তা জানা যাবে।