![]()

cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla

ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
গ্রুপপর্বে টানা তিন ম্যাচে হারের পর সেমিফাইনালে খেলা নিয়েই শঙ্কা ছিল স্বাগতিক ভারতের। শেষ পর্যন্ত তারাই ইতিহাস গড়ল ঘরের মাটিতে। প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপার স্বাদ পেল ভারতের নারী ক্রিকেট দল। প্রথম অধিনায়ক হিসেবে বিশ্বকাপ জিতে ইতিহাস গড়লেন হরমনপ্রীত কৌর। এর আগে দু’বার ফাইনালে গিয়েও হারতে হয়েছিল। এবার সেই বেড়া ভেঙেছেন হরমনপ্রীতরা। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়ে অধিনায়কের প্রতিশ্রুতি, এবার এই জেতা অভ্যাসে পরিণত করতে চান তিনি।
বিশ্বকাপ শেষে হরমনপ্রীত বলেন, “বেড়াটা ভাঙতে চেয়েছিলাম। এই জয় দরকার ছিল। সবে শুরু। এবার জেতা অভ্যাসে পরিণত করতে চাই। এই মুহূর্তের অপেক্ষা করছিলাম। আমরা আরও উন্নতি করতে চাই। এটাই শেষ নয়। এ তো সবে শুরু।”
ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করতে পারেননি হরমনপ্রীত। পরপর তিনটি ম্যাচ হারলেও নিজেদের ওপর বিশ্বাস ছিল তাদের। হরমনপ্রীত বলেন, “আমরা পরপর তিনটি ম্যাচে হেরেছিলাম। কিন্তু তারপরেও নিজেদের ওপর বিশ্বাস ছিল। জানতাম, ঠিক কিছু একটা ভালো হবে। দলের সবাই আত্মবিশ্বাসী ছিল। দিন-রাত খেটেছি। একটা দল হয়ে খেলেছি।”
ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস চলাকালীন শেফালি বর্মার হাতে বল তুলে দিয়ে একপ্রকার বাজি খেলেছিলেন হরমনপ্রীত। সেটা দারুণভাবে কাজে লেগে যায়। শেফালি জোড়া উইকেট তুলে দলকে খেলায় ফেরান। হরমনপ্রীত বলেন, “লরা ও সুনে ভালো খেলছিল। হঠাৎ শেফালির দিকে আমার নজর গেল। দেখলাম, ও দাঁড়িয়ে আছে। মনে হলো, একটা ফাটকা খেলি। ওকে খালি একটা ওভার দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ভাবিনি ও খেলাটাই বদলে দেবে। এত ভালো বল করছিল যে ওকে আরও কয়েকটা ওভার দিই। যে ভাবে ও বল করেছে, তার পুরো কৃতিত্ব শেফালির।”
এই মাঠেই সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৩৩৯ রান তাড়া করেছিল ভারত। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে লক্ষ্য ছিল ২৯৯ রান। তারপরেও আত্মবিশ্বাস ছিল ভারতের। কারণ, এই ম্যাচের পিচ। হরমনপ্রীত বলেন, “এই ম্যাচের পিচ গত ম্যাচের মতো ছিল না। বোলারদের জন্য কিছু ছিল। জানতাম, খেলা যত গড়াবে পিচ কিছুটা মন্থর হবে। স্পিনাররা সুবিধা পাবে। তাই ৩০০ রান না হলেও চাপ নিইনি। জানতাম, ভালো বল ও ফিল্ডিং করলে এই ম্যাচ জিতব। সেটাই করে দেখিয়েছি।”
ফাইনাল জেতার জন্য দীপ্তি ও শেফালির প্রশংসা শোনা গিয়েছে হরমনপ্রীতের গলায়। পাশাপাশি কোচের দায়িত্ব পাওয়ার পর গত দু’বছরে অমল মজুমদার যে পরিশ্রম করেছেন তারও প্রশংসা শোনা গিয়েছে অধিনায়কের গলায়। তাদের সব রকমের সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার জন্য ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন হরমনপ্রীত।