cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
মাত্র এক দিন আগেই ব্রাজিলিয়ান ক্লাব বোটাফোগো চমকে দিয়েছিল ফুটবল বিশ্বকে—ক্লাব বিশ্বকাপে হারিয়ে দিয়েছিল সদ্য উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ী প্যারিস সেইন্ট জার্মেইকে (পিএসজি)। আর এবার সেই ধারাবাহিকতায় আরেক অঘটনের জন্ম দিল অন্য ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গো। যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ায় ফ্ল্যামেঙ্গো ৩-১ গোলে হারিয়ে দিল ইংলিশ জায়ান্ট চেলসিকে। ইউরোপের দুই হেভিওয়েট ক্লাবের পরাজয়ে এবার স্পষ্ট হয়ে উঠছে—এই টুর্নামেন্টে দক্ষিণ আমেরিকার দলগুলো কতটা প্রস্তুত, অভিজ্ঞ এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।
চেলসি ম্যাচে এগিয়ে গিয়েছিল পেদ্রো নেটোর গোলে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে ফ্ল্যামেঙ্গো যেভাবে ম্যাচ ঘুরিয়ে দেয়, তাতে বোঝা যায়—তাদের অভিজ্ঞতা, মাঠের কৌশল ও মানসিক দৃঢ়তা ইউরোপীয় প্রতিপক্ষকেও চাপে ফেলতে সক্ষম। ব্রুনো হেনরিক ও ড্যানিলো পরপর গোল করে চেলসিকে পেছনে ফেলে দেন। এরপর নিকোলাস জ্যাকসনের অবিবেচক ফাউল থেকে পাওয়া লাল কার্ডে ১০ জনের দলে পরিণত হয় চেলসি, যার সুযোগ নিয়ে তৃতীয় গোলটি করে বসেন ওয়ালেস ইয়ান।
এই জয়ে ডি গ্রুপের শীর্ষে উঠেছে ফ্ল্যামেঙ্গো। অন্যদিকে, চেলসির জন্য গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে পড়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
দুই দিনেই ইউরোপের দুই জায়ান্ট ক্লাব—পিএসজি ও চেলসির হার এই বার্তা দিচ্ছে যে, ক্লাব বিশ্বকাপ এখন আর কেবল ইউরোপের শো নয়। দক্ষিণ আমেরিকার ক্লাবগুলো অভিজ্ঞতা, ট্যাকটিকস ও বড় ম্যাচের মানসিকতায় পিছিয়ে নেই মোটেও।
ক্লাব বিশ্বকাপে এবার যেন ইতিহাস নতুন করে লেখা হচ্ছে—একটা সময় ইউরোপ যাদের ফেভারিট ধরা হতো, এখন তারাই ব্রাজিলিয়ান ছন্দের কাছে বারবার হার মানছে।
ব্রাজিলিয়ান ক্লাবগুলোর এই সাফল্য কি কেবল কাকতালীয়, নাকি দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবলে ফিরছে নতুন জাগরণ?