cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক:
নয় মাসের মাথায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) আবারও পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে। ৮ পরিচালকের অনাস্থা প্রদানের পর গতকাল (বৃহস্পতিবার) রাতে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের কাউন্সিলর মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। একইসঙ্গে সংস্থাটি বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুলকে নতুন করে কাউন্সিলর মনোনয়ন দিয়েছে। যার অনুমোদন দিয়েছে বিসিবি।
বিসিবির নেতৃত্ব নিয়ে এই অস্থিরতার মধ্যেই সিরিজ হার এড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে রাতে মাঠে নামছে বাংলাদেশ। আরব আমিরাতের কাছে সিরিজ হারের পর পাকিস্তানের মাটিতে ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষ্য ছিল লিটন দাসের দলের। প্রতিপক্ষ পাকিস্তান শিবিরে নেই শাহিন আফ্রিদি, বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানদের মতো বড় সব নাম। পিএসএলের ক্রিকেটারদের নিয়ে গড়া দলের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
প্রথম ম্যাচে ৩৭ রানে হারের ব্যর্থতা ভুলে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে শক্তিশালীভাবে ফিরে আসার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ। আজ লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামছে টিম টাইগার্স। বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় শুরু হবে খেলা। সরাসরি সম্প্রচার করবে টি স্পোর্টস।
তিন বিভাগেই ব্যর্থতার জেরে প্রথম ম্যাচে হোঁচট খেতে হয়েছে সফরকারীদের। ফিল্ডিংয়ে নেমে শুরুতেই পাকিস্তানকে কিছুটা ধাক্কা দিলেও বাংলাদেশের বোলাররা সেই ছন্দ শেষ পর্যন্ত আর ধরে রাখতে পারেনি। প্রথম ম্যাচে প্রথমে ব্যাটিং থেকে পাকিস্তান ৭ উইকেটে ২০১ রান সংগ্রহ করে। কিন্তু ব্যাটিং ব্যর্থতায় বাংলাদেশের ইনিংস ১৯.২ ওভারে ১৮৪ রানে গুটিয়ে যায়।
ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে দীর্ঘদিন পর দলে ফেরা পাকিস্তানী পেসার হাসান আলি ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করে ৩০ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। বাংলাদেশের ব্যাটাররা যেভাবে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছে তাতে সিরিজে ফিরে আসার ব্যাপারে তেমন কোন আশা দেখা যাচ্ছে না। যদিও অধিনায়ক লিটন দাস হতাশা ভুলে ফিরে আসার ব্যপারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
ম্যাচ শেষে লিটন বলেছেন, ‘পুরো ম্যাচে আমরা বোলিং, ব্যাটিং কিংবা ফিল্ডিং, কোনো বিভাগেই ভালো করতে পারিনি। আমি সেসব নিয়ে কিছু বলবো না। তবে আমাদের শক্তভাবে ফিরে আসতে হবে। এখনো দুটি ম্যাচ বাকি রয়েছে। শুধুমাত্র ব্যাটিং, বোলিং নয়, টি২০’তে ফিল্ডিংয়েও ভালো করা জরুরি। পুরো ম্যাচে আমরা সেটাও করতে পারিনি। এই পিচে ২০০ রান তাড়া করা সম্ভব। কারণ আউটফিল্ড অনেক ফাস্ট, ব্যাটিংয়ের জন্য উইকেটও পুরোপুরি সহায়ক।
টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের মাটিতে বাংলাদেশ চারটি ম্যাচের সবকটিতেই হারের স্বাদ পেল। সব মিলিয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০ ম্যাচের ১৭টিতেই পরাজিত হয়েছে টাইগাররা। প্রথম ম্যাচে দাপুটে জয়ে পাকিস্তানও চাইবে দ্বিতীয় ম্যাচেই সিরিজ নিজেদের করে নেওয়ার। শুধু ওপেনিং বাদে প্রথম ম্যাচে পাকিস্তান সব বিভাগেই সফল হয়েছে।
বাংলাদেশ স্কোয়াড : লিটস দাস (অধিনায়ক), মাহেদি হাসান, তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, মেহেদি হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহিদ হৃদয়, শামিম পাটোয়ারি, জাকের আলি অনিক, রিশাদ হোসেন, তানভির ইসলাম, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, হাসান মাহমুদ, তানজিম হাসান সাকিব ও শরিফুল ইসলাম।
পাকিস্তান স্কোয়াড : সালমান আলি আগা (অধিনায়ক), শাদাব খান, আবরার আহমেদ, ফাহিম আশরাফ, ফকর জামান, হারিস রউফ, হাসান নাওয়াজ, হুসেইন তালাত, খুশদীল শাহ, মোহাম্মদ হারিস, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, মুহাম্মদ ইরফান খান, নাসিম শাহ, সাহিবজাদা ফারহান ও সাইম আইয়ুব।