cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
নতুন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন না হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসনের অধীনে চলবে রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের কার্যক্রম। এই অন্তর্বর্তী কাঠামোর প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন ঢাকা কলেজের সদ্য সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস। তিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে এই দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে উচ্চপর্যায়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং আজকালের মধ্যেই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে। প্রশাসনের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে।
উল্লেখ্য, ঢাকার সাত সরকারি কলেজ হলো: ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, সরকারি বাঙলা কলেজ এবং সরকারি তিতুমীর কলেজ। এসব কলেজে প্রায় দুই লাখ শিক্ষার্থী এবং এক হাজারের বেশি শিক্ষক রয়েছেন।
২০১৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি এসব কলেজকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিচ্ছিন্ন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। তবে অধিভুক্তির পর থেকেই নিয়মিত পরীক্ষা, ফলাফলসহ একাধিক প্রশাসনিক জটিলতায় ভোগে শিক্ষার্থীরা, যা বিভিন্ন সময়ে আন্দোলনের জন্ম দেয়।
চলমান সমস্যার প্রেক্ষিতে সরকার ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে একটি নতুন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি হবে ‘হাইব্রিড মডেল’-এ পরিচালিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে ৪০ শতাংশ ক্লাস হবে অনলাইনে এবং ৬০ শতাংশ ক্লাস হবে সরাসরি শ্রেণিকক্ষে। বিষয়ভিত্তিক শ্রেণিকক্ষ বিভিন্ন কলেজে বিভাজিত থাকবে—যেমন ব্যবসায় শিক্ষা তিতুমীর কলেজে, অন্য বিষয় অন্য কলেজে।
তবে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় আইন পাস, অবকাঠামো নির্মাণসহ নানা প্রক্রিয়াগত জটিলতা থাকায় তা বাস্তবায়নে সময় লাগবে। সেই সময় পর্যন্ত একটি অন্তর্বর্তী কাঠামোর অধীনে সাত কলেজ পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে শনিবার (১৭ মে) সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ঘোষণা দিয়েছেন, রোববারের মধ্যে অন্তর্বর্তী প্রশাসনের প্রজ্ঞাপন জারি না হলে তারা সোমবার থেকে নতুন কর্মসূচিতে যাবেন। একই সঙ্গে তারা পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপরেখা ও মনোগ্রাম প্রকাশ এবং ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে অধ্যাদেশ জারির দাবি জানিয়েছেন।
এই পরিস্থিতিতে প্রশাসক নিয়োগ ও অন্তর্বর্তী কাঠামো গঠনের কাজ দ্রুত এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।