cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের খানের একটি ফেসবুক পোস্টে প্রতিক্রিয়া জানানো ও মন্তব্য করায় মৎস্য অধিদপ্তরের পাঁচ কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এই পাঁচজন হলেন, সহকারী পরিচালক এ এস এম সানোয়ার রাসেল, জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক মো. সালমুন হাসান, আখাউড়ার জ্যেষ্ঠ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রওনক জাহান, ইলিশসম্পদ প্রকল্পের সহকারী প্রকল্প পরিচালক মো. ফরিদ হোসেন ও সহকারী প্রধান আবু মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান।
৪ মে অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক মো. আবদুর রউফ তাঁদের প্রত্যেককে পৃথকভাবে কারণ দর্শাতে বলেন। নোটিশে বলা হয়েছে, তাঁদের আচরণ সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার সংক্রান্ত নির্দেশিকা, ২০১৯ এর পরিপন্থী হতে পারে। কেন তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তার সন্তোষজনক ব্যাখ্যা তিন কার্যদিবসের মধ্যে দিতে বলা হয়েছে।
ঘটনার সূত্রপাত ২৫ জানুয়ারি দেওয়া এক ‘ডিও লেটার’ ঘিরে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়ে সচিব (অতিরিক্ত সচিব) মো. তোফাজ্জেল হোসেনকে পূর্ণ সচিব পদে পদোন্নতির সুপারিশ করেন। এ পদোন্নতির বিরোধিতা করে প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের খান ১৪ এপ্রিল একটি ফেসবুক পোস্ট দেন, যেখানে তোফাজ্জেল হোসেনের অতীত কর্মকাণ্ড তুলে ধরা হয়। সেই পোস্টেই প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন পাঁচ কর্মকর্তা।
তাঁদের মধ্যে দুজন জানিয়েছেন, তাঁরা নোটিশের জবাব দিয়েছেন এবং এখনো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবদুর রউফ এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এদিকে আজ (শনিবার) সেই পুরোনো পোস্ট শেয়ার করে আরেকটি স্ট্যাটাস দেন সাংবাদিক জুলকারনাইন। তিনি লিখেছেন, “এই পোস্টে ‘স্যাড’ রিঅ্যাক্ট দেওয়ার জন্যই মৎস্য অধিদপ্তরের পাঁচ কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে, অবিশ্বাস্য!”