cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
দেশজুড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানি এখন প্রতিদিনকার খবর। গত ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার ছুটির সময় দেশের বিভিন্ন রাস্তায় সংঘটিত শতাধিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন শতাধিক মানুষ, আহত হয়েছেন আরও কয়েকশ। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)-এর সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঈদুল ফিতরের আগে ও পরে মাত্র ৮ দিনে ১১০টি দুর্ঘটনায় ১৩২ জন নিহত হন, আর ঈদুল আজহার ১২ দিনে ২১৬টি দুর্ঘটনায় নিহত হন ২১৫ জন, আহত হন ২৭৮ জন।
দুর্ঘটনা রোধে নানা উদ্যোগ নেওয়া হলেও দৃশ্যমান উন্নতি নেই। তাই আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে ঢাকা আহছানিয়া মিশন সড়ক নিরাপত্তা জোরদারে ৯ দফা সুপারিশ উত্থাপন করেছে।
মঙ্গলবার (৬ মে) রাজধানীর শ্যামলীতে আয়োজিত ‘সড়ক নিরাপত্তা জোরদারকরণে গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনায় ঢাকা আহছানিয়া মিশনের স্বাস্থ্য সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ এই সুপারিশগুলো তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “২০১৮ সালের সড়ক পরিবহন আইনে নিরাপত্তাকে প্রাধান্য দেওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবে তা ঘটেনি। এখন আমাদের দরকার একটি সমন্বিত ‘সড়ক নিরাপত্তা আইন’, যেখানে যাত্রী, চালক এবং পথচারী সবার সুরক্ষা সমভাবে বিবেচিত হবে।”
আহছানিয়া মিশনের ৯ দফা সুপারিশ:
১. নিরাপদ গতি নির্ধারণ ও তার বাস্তবায়নে সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন প্রণয়ন
২. চালকদের নির্ধারিত কর্মঘণ্টা নিশ্চিতকরণ
৩. ঈদযাত্রায় ব্যাটারিচালিত যানবাহন ও ভটভটি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
4. পথচারীদের নিরাপদ চলাচলে যথাযথ অবকাঠামো নিশ্চিত করা
৫. মোটরসাইকেলের জন্য আলাদা লেন এবং মানসম্মত হেলমেট বাধ্যতামূলক করা
৬. মেয়াদোত্তীর্ণ ও ফিটনেসহীন যানবাহন অপসারণ
৭. মাদকসেবন করে গাড়ি চালানো বন্ধে আইন প্রয়োগে কঠোরতা
৮. সিটবেল্ট ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা এবং শিশুদের জন্য সুরক্ষিত আসন ব্যবস্থা চালু
৯. জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ গঠন করে সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় নিশ্চিত করা।
এই সুপারিশগুলো মেনে চললে সড়কে পরিবহন শৃঙ্খলার মধ্যে থাকবে এবং যাত্রীরা সাবধান এবং সুরক্ষিত থাকবে।