cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের দুই ব্যাটার রহিম আহমেদ ও মিনহাজুল আবেদিন সাব্বিরের অস্বাভাবিক ও দৃষ্টিকটু আউট ঘিরে সৃষ্টি হয়েছে ব্যাপক আলোচনা ও সন্দেহ। শুধু তাদের আউট নয়, পুরো ব্যাটিং লাইনআপে হঠাৎ পরিবর্তন ও অগোছালো ব্যাটিং পরিকল্পনা ঘিরেও উঠেছে প্রশ্ন।
ক্রিকেট বিশ্লেষক থেকে শুরু করে সাধারণ ভক্তদের অনেকেই ধারণা করছেন, গুলশান ক্রিকেট ক্লাবের স্বার্থে হয়তো ইচ্ছাকৃতভাবেই ম্যাচ ছেড়েছে শাইনপুকুর। গুলশানের বিপক্ষে শাইনপুকুরের এই পরাজয়ে লাভবান হয়েছে গুলশান, কারণ এতে তারা সুপার লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে।
শাইনপুকুরের জয় এলে গুলশানের জন্য সুপার লিগ নিশ্চিত করা কঠিন হতো, আর শাইনপুকুরের কোনো অবস্থাতেই রেলিগেশন লিগ থেকে রক্ষা পাওয়ার সুযোগ ছিল না। এ কারণেই ম্যাচটি হয়ে দাঁড়ায় শুধু ‘আনুষ্ঠানিকতা’। ফলে, ‘ম্যাচ ছেড়ে দেওয়া হয়েছে কি না’—এই প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে ক্রিকেট অঙ্গনে।
বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) দুর্নীতি দমন ইউনিট (আকু) আপাতত কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। তবে গুঞ্জন রয়েছে, আকু এই ম্যাচের ঘটনাপ্রবাহ গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।
ম্যাচটি নিয়ে কথা বলেছেন বিসিবির পরিচালক এবং গুলশান ক্রিকেট ক্লাব সংশ্লিষ্ট খালেদ মাহমুদ সুজন। তিনি বলেন, “দুই দলই আমাদের ক্লাব। যদি কিছু করতে হতো তাহলে কোচকে বলে দিতাম, ওদের ৩০০ করতে দাও, নিজেরা ১০০ রানে অলআউট হও। রানরেট ভালো থাকত। সাব্বির যেভাবে আউট হয়েছে, সেটায় আমাদের কি দায় আছে? আমিও দেখেছি, চোখে খারাপ লেগেছে।”
তিনি আরও বলেন, বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি না করে বাস্তবতা বিবেচনায় আনা উচিত।
তবে এ ঘটনায় দুই দলের টিম ম্যানেজমেন্ট ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদের দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহলে। অনেকেই মনে করছেন, বিষয়টি শুধু শৃঙ্খলার গণ্ডিতে রেখে এড়িয়ে যাওয়া যাবে না।
ঢাকার ক্লাব ক্রিকেটে ম্যাচ ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ নতুন নয়। বিশেষ করে, একাধিক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রভাবের কারণে এমন ঘটনা ঘটে বলে বিভিন্ন সময় অভিযোগ এসেছে। তবে সরাসরি আর্থিক লেনদেনের প্রমাণ না থাকায় বিসিবি সাধারণত শৃঙ্খলা ভঙ্গের দৃষ্টিকোণ থেকে এসব বিষয় বিবেচনা করে থাকে।